গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
এই ‘ব্রাত্য’-দের মধ্যে কেউ কেউ ছিলেন দীর্ঘদিনের জনপ্রতিনিধি। বাম আমলে সিপিএমের বিরুদ্ধে চোখে চোখ রেখে লড়েছেন। কিন্তু গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে দল তাঁদের যোগ্য সম্মান দেয়নি বলে অভিযোগ করে বিভিন্ন কর্মসূচি এড়িয়ে চলছিলেন। লোকসভা নির্বাচনের প্রচার জোরকদমে চললেও নিজেদের তা থেকে পুরোপুরি সরিয়ে রেখেছেন এরকম কয়েকজন ‘অভিমানী’ নেতা। প্রসঙ্গত, এবার বসিরহাট লোকসভায় ফের হাজি নুরুলকে প্রার্থী করেছে তৃণমূল।
তৃণমূল সূত্রে খবর, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে টিকিট দেওয়ার ক্ষেত্রে বসিরহাটের পুরনো দিনের অনেক নেতাকর্মীকে বঞ্চনা করা হয়েছে বলে দলের একাংশ অভিযোগ করে। কিছু নেতার খেদ ছিল, প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে দল করলেও এবার একচেটিয়া সুপারিশের বিনিময়ে টিকিট বিলি হয়েছে পঞ্চায়েতে। তাই লোকসভার প্রচারে তাঁরা প্রথমে অংশ নিতে চাননি। এসব নিয়ে বিভিন্ন মহলে আলোচনা শুরু হতেই জল গড়ায় তৃণমূলের রাজ্য দপ্তরে। তারপর তৃণমূলের শীর্ষস্তরের নেতারা ফোনে যোগাযোগ করতে শুরু করেন বিক্ষুব্ধদের সঙ্গে।
মিনাখাঁর তৃণমূল বিধায়কের স্বামী মৃত্যুঞ্জয় মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের মধ্যে কোনও লড়াই নেই। কাজ ভালোই চলছে। কয়েকদিন আগে ফিরহাদ হাকিম ফোন করেছিলেন। প্রার্থীকে ব্যাপক লিড দিতে হবে বলে জানিয়েছেন তিনি। আমরাও নিশ্চিত যে আমাদের প্রার্থী জিতবেন রেকর্ড মার্জিনে।’ হাড়োয়ার তৃণমূল নেতা সফিক আহমেদ বলেন, ‘কিছু সমস্যা ছিল, তা মিটে গিয়েছে। একন কে কত বেশি লিড দিতে পারবেন, তার সুস্থ প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে।’