গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
এই কেন্দ্রের সিপিএম প্রার্থী সায়রা শাহ হালিম এদিন সকালে প্রচার করেন কলকাতা পুরসভার ১৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের জেমস লং সরণিতে। আর তৃণমূল প্রার্থী মালা রায় বিকেলের পরিক্রমা শুরু করেন হাজরা ল কলেজ থেকে। সন্ধ্যায় নোনাপুকুর থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রায় অংশ নেন তিনি। বিজেপি প্রার্থীর প্রচার শুরু হওয়ার পূর্বনির্ধারিত সময় ছিল সকাল ৮টা। তার অনেকক্ষণ বাদে এলাকায় পদ্ম শিবিরের দু’চারজন কর্মীকে দেখা যায়। ধীরে ধীরে পতাকা, বেলুন নিয়ে হাজির হন আরও কয়েকজন কর্মী। পুজো দিয়ে সেই ক’জনকে নিয়েই হুডখোলা জিপে এলাকা পরিক্রমা শুরু করেন দেবশ্রী। প্রচার শুরু করতে এত দেরি হল কেন? স্থানীয় এক বিজেপি নেতা বলেন, ‘আসলে সকালে লোকজনের আসতে একটু দেরি হয়ে গিয়েছিল।’ প্রচার শেষে হাজরা মোড়ের অদূরে কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে চায়ের ভাঁড় হতে আড্ডায় মাতেন দেবশ্রী। বিকেলে তিনি বেহালা পূর্ব বিধানসভা কেন্দ্রে প্রচার চালান।
এদিন সকালে জেমস লং সরণি এলাকায় প্রচারের পর রাসবিহারী মোড় থেকে সিপিএমের শ্রমিক সংগঠনের ডাকে মিছিলে যোগ দেন সায়রা। সন্ধ্যায় নোনাপুকুর ট্রাম ডিপো এলাকায় তৃণমূল প্রার্থীর প্রচারে সঙ্গে ছিলেন রাসবিহারী কেন্দ্রের বিধায়ক দেবাশিস কুমার ও ৬৯ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার দিলীপ বসু।
অন্যদিকে, কলকাতা উত্তর কেন্দ্রের বামফ্রন্ট সমর্থিত কংগ্রেস প্রার্থী প্রদীপ ভট্টাচার্য ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের রাজা দীনেন্দ্র স্ট্রিট থেকে প্রচার শুরু করেন। এই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তাপস রায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চানা প্রচার করেন। সকালে জোড়াসাঁকোর শ্যামসুন্দর তলা ও কেশবচন্দ্র সেন স্ট্রিট, সন্ধ্যায় স্কটিশ চার্চ স্কুল, সুবোধ মল্লিক স্কোয়ার এলাকায় প্রচার সারেন তিনি। চালতাবাগান এলাকায় শীতলা পুজোতেও যোগ দেন তাপসবাবু। সন্ধ্যায় বামনপাড়া বাজার এলাকায় যুবদের সঙ্গে আড্ডায় বসেন।