গুরুজনের স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তা ও মানসিক উদ্বেগ। কাজকর্মে বড় কোনও পরিবর্তন নেই। বয়স্কদের স্বাস্থ্য সমস্যা ... বিশদ
গোয়েন্দাদের দাবি, নারকেলডাঙা থানা এলাকার বাসিন্দা দানিশ-মৌসম দাগী দুষ্কৃতী বলে পরিচিত। অতীতে লালবাজারের গোয়েন্দাদের হাতে একাধিকবার গ্রেপ্তার হয়েছে তারা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন, রবিবার রাতে বেআইনি নির্মাণ ও সিন্ডিকেট কারবার নিয়ে পুরনো বিবাদের জেরে পাটোয়ার বাগানের বাসিন্দা জুবের, সাকিব এবং মহম্মদ আসিফের উপর তারা হামলা চালায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসে আমহার্স্ট স্ট্রিট থানার পুলিস। তবে পুলিস আসার আগেই এলাকা ছেড়ে চম্পট দেয় দানিশ ও মৌসম। এদিন রাত পর্যন্ত পুলিস কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। এই ঘটনায় আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা জামিন অযোগ্য ধারায় খুনের চেষ্টার মামলা দায়ের করে তদন্তে নেমেছে। পাশাপাশি দুষ্কৃতীদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে থানা ও কলকাতা পুলিসের গুন্ডাদমন শাখার গোয়েন্দারা।
কলকাতা পুলিসের এক সূত্র জানিয়েছে, উত্তর কলকাতার অন্যতম পুরনো এলাকা হল আমহার্স্ট স্ট্রিট। বেশ কয়ের বছর ধরেই এই রাস্তার ধারে বেআইনি নির্মাণের রমরমা শুরু হয়েছে। অভিযোগ, পুলিস ও পুর কর্মীদের একাংশের মদতে চলছে এই বেআইনি নির্মাণ। সাম্প্রতিক অতীতে কেশব সেন স্ট্রিটে বেআইনি নির্মাণকে কেন্দ্র করে খুন, গুলি চলার মতো ঘটনা ঘটেছে। মূলত, আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা ও নারকেলডাঙা থানার সীমান্তে অবস্থিত কেশব সেন স্ট্রিট, গ্যাস স্ট্রিটের মতো এলাকায় বেআইনি নির্মাণের দাপট বেশি। গার্ডেনরিচ কাণ্ডের পর নারকেলডাঙা ও আমহার্স্ট স্ট্রিট থানা এলাকায় বেআইনি নির্মাণের দাপট কমেনি বলেই অভিযোগ স্থানীয়দের। -নিজস্ব চিত্র