বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, কল্যাণী মহকুমার চাকদহ ও কল্যাণী ব্লকের মুকুন্দনগর, সান্যালচর, সরাটি, ঈশ্বরীপুর সহ বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষজন ভাঙন সমস্যায় দীর্ঘদিন ধরে ভুগছেন। প্রচুর বসতবাড়ি, চাষজমি, স্কুল, রাস্তা নদীর গর্ভে বিলীন হয়ে গিয়েছে। বর্ষা এলে ভাঙনের তীব্রতা বেড়ে যায়। তখন নিদ্রাহীন রাত কাটাতে হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। এই পরিস্থিতিতে বছরখানেক আগে এলাকায় এসে সমস্যা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী। কিন্তু গ্রামবাসীদের অভিযোগ, প্রতিশ্রুতি মতো সেই কাজ এখনও হয়নি। যেমন, সরাটি পঞ্চায়েতের গঙ্গা মনোহরপুর এলাকায় গিয়ে দেখা গেল, নদীর চর থেকে মাটি কেটে বস্তায় ভরে বড় বড় নৌকায় করে নিয়ে আসা হচ্ছে পাড়ে। এরপর বেশ কিছু বস্তা একসঙ্গে বেঁধে নদীর পাড়ে ফেলা হচ্ছে। সমীরণ বিশ্বাস নাম এক গ্রামবাসী বলেন, ‘আমরা শুনেছিলাম বোল্ডার দিয়ে কাজ হবে। এখন দেখছি মাটি ফেলা হচ্ছে। এভাবে বাঁধ টিকবে না।’ এ বিষয়ে শান্তনু ঠাকুর বলেন, ‘এটা সময়সাপেক্ষ একটি প্রকল্প। অর্থ বরাদ্দ যখন করেছি, তখন কাজ বুঝে নিয়ে তবেই ছাড়ব।’