বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
সভায় মহিলাদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। এদিন মঞ্চে শহর ও ব্লকের তৃণমূলের প্রায় সব নেতাকেই দেখতে পাওয়া যায়। এর আগে জেলায় এসে চাকদহের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব নিয়ে একাধিকবার সরব হতে দেখা গিয়েছিল মুখ্যমন্ত্রীকে। এই অবস্থায় এদিন সব নেতার উপস্থিতি অনেকটাই তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। আর কর্মীরাও বলছেন, নেত্রীর বক্তব্য আমাদের মনোবল অনেকটাই বাড়িয়েছে।
এদিন নির্ধারিত সময়ের কিছুটা আগেই, দুপুর ২টো ২০ মিনিট নাগাদ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সভাস্থলে পৌঁছতেই হই হই করে ওঠেন কর্মী, সমর্থকরা। হেলিকপ্টার থেকে নেমে আসার পথে মুখ্যমন্ত্রীকে ধামসা মাদলের তালে এবং পুষ্পবৃষ্টির মাধ্যমে স্বাগত জানানো হয়। থিকথিক করছিল ভিড়। পরে সভায় উপস্থিত মহিলারা উলুধ্বনির মাধ্যমে প্রিয় নেত্রীকে বরণ করেন। এদিনের সভার মাঠ তৈরি হয়েছিল বর্ষীয়ান নেতা শঙ্কর সিংয়ের চাকদহের বাড়ির কাছেই। সেই মাঠ প্রস্তুতের দায়িত্ব অনেকটাই ছিল শঙ্কর সিংয়ের পুত্র, তথা রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সহ-সভাপতি শুভঙ্কর সিংয়ের উপর। এছাড়াও ছিলেন তৃণমূলের রানাঘাট সাংগঠনিক জেলার সভাপতি দেবাশিস গঙ্গোপাধ্যায়।
এদিনের সভা মঞ্চে এসে প্রথমেই শঙ্কর সিংয়ের শরীর সম্পর্কে খোঁজ নেন তৃণমূল নেত্রী। পরে সকল বর্ষীয়ান নেতার সঙ্গেই একে একে কথা বলেন তিনি। শুভঙ্কর সিং বলেন, এদিনের জনসভায় অন্তত ২৫ হাজার মানুষ এসেছিলেন। ভিড়ে অনেকেই রাস্তায় আটকে যান। এছাড়াও গরমের জন্য বহু মানুষ আশেপাশের ছায়ায় দাঁড়িয়ে মাইকে নেত্রীর বক্তব্য শুনেছেন।