বিমা, মেয়াদি সঞ্চয় বা শেয়ার থেকে অর্থকড়ি আয় বাড়বে। ঝামেলা থেকে দূরে থাকুন। ধর্মে মতি। ... বিশদ
বারুইপুর পশ্চিম বিধানসভায় ১০টি গ্রাম পঞ্চায়েত ও বারুইপুর পুরসভার ১৭টি ওয়ার্ড রয়েছে। সব ক’টিই তৃণমূলের দখলে। গ্রাম পঞ্চায়েত থেকে শহরের বাসিন্দারা সবাই এক বাক্যে স্বীকার করেন, তৃণমূলের সাংগঠনিক শক্তিই এখানে জয়-পরাজয়ে বড় ফ্যাক্টর। ধারেকাছে নেই বিজেপি। সিপিএম কিছুটা হলেও থাকার চেষ্টা করছে। সেই সঙ্গে তৃণমূলের ‘প্লাস পয়েন্ট’ স্থানীয় বিধায়ক বিমান বন্দ্যোপাধ্যায়। জনসংযোগে বরাবরই তিনি এগিয়ে থাকেন। বিধায়ককে আপদে-বিপদে পাশে পাওয়া যায় বলে জানাচ্ছেন অনেক নাগরিক।
এখানে তৃণমূলের স্বস্তির আরেকটি কারণ হল, গত লোকসভা নির্বাচনে এই কেন্দ্র থেকে ৩৮ হাজারের বেশি লিড ছিল তাদের। সেটাই ২০২১ এর বিধানসভা ভোটে বেড়ে ৬২ হাজারের বেশি হয়। তবে তৃণমূলের শিবিরকে ভাবাচ্ছে বেশ কয়েকটি পঞ্চায়েতে সংগঠনের মধ্যে মনোমালিন্য। সেই সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে সিপিএম। বিজেপিও তার জেতা বুথে নিজেদের শক্তিশালী করছে। বিজেপির দলীয় কোন্দল অস্বস্তিও আছে। তুলনায় সিপিএমের মধ্যে গ্রামাঞ্চলে উদ্দীপনা বেড়েছে তরুণ মুখকে প্রার্থী পেয়ে। স্থানীয়রা বলছেন, বেশ কয়েকটি ওয়ার্ডে তৃণমূলের জনসংযোগে খামতি ও স্থানীয় নেতৃত্বের গা-ছাড়া মনোভাবের কারণে অনেক ভোট বিজেপি ও সিপিএমে চলে যেতে পারে। সেই সঙ্গে মহিলা ভোটও বড় ভূমিকা নেবে বলে মনে করছেন তাঁরা।