কর্মে বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। ব্যবসায় লাভ হবে সর্বাধিক। অর্থাগম যোগটি শুভ। কর্মক্ষেত্রে এবং রাজনীতিতে ... বিশদ
এদিকে, বারংবার অনুরোধে কাজ না হওয়ায় রাজ্য এবার বিষয়টি নিয়ে ধীরে ধীরে কড়া অবস্থান নেওয়ার পথে হাঁটছে। দুই ডব্লুবিডিএফ নেতার নামে পুলিসে অভিযোগ তারই ইঙ্গিত বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। এছাড়া আর জি কর-এর রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান ডাঃ সুদীপ্ত রায় বলেন, এরপর থেকে বহিরাগতরা হাসপাতালে এসে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করার চেষ্টা করলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ধর্মঘটী ডাক্তারদের বিরুদ্ধেও ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিল এবং স্বাস্থ্যদপ্তরের নিয়ম মেনে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া শুরু হবে। রোগীদের ভোগান্তি আর বরদাস্ত করব না আমরা। পাশাপাশি আলোচনার রাস্তাও খোলা থাকবে।
অন্যদিকে, অন্যতম অভিযুক্ত পুণ্যব্রতবাবু বলেন, ভিত্তিহীন অভিযোগ আনা হয়েছে। জনৈক রাজীব চৌধুরী নামে অভিযোগকারীর ওই ঠিকানায় ওই নামে কোনও ব্যক্তি থাকেন না। আমাদের এভাবে দমানো যাবে না। অভিযুক্ত আর এক ডব্লুবিডিএফ নেতা ডাঃ কৌশিক চাকি বলেন, ইমার্জেন্সি রোগী পরিষেবা যাতে ব্যাহত না হয়, তা দেখতে বলা হয়েছে। আমরা চাই, ছাত্রছাত্রীদের দাবিও মানা হোক, আবার রোগীরা যাতে ভোগান্তিতে না পড়েন সেদিকেও নজর রাখা হোক। আন্দোলনকারী জুনিয়র ডাক্তার এবং সমর্থনে পাশে দাঁড়ানো চিকিৎসকদের একাংশ এদিনও জানায়— হস্টেল, ছাত্রছাত্রীদের কাউন্সিল গঠন, হাউসস্টাফ নির্বাচনের মতো প্রধান দাবিগুলি থেকে সরছি না আমরা। সরছি না অধ্যক্ষের অপসারণের দাবি নিয়েও। ফলে এতদিন ধরে আলোচনার পর এদিনও সমাধান রয়ে গেল অধরাই।