কর্মে বাধা থাকলেও অগ্রগতি হবে। ব্যবসায় লাভ হবে সর্বাধিক। অর্থাগম যোগটি শুভ। কর্মক্ষেত্রে এবং রাজনীতিতে ... বিশদ
সিটে থাকা দু’জনকে জেরা শুরু হয়। প্রথমে তারা বলার চেষ্টা করে এই ব্যাগ তাদের নয়। নিজেদের স্বামী স্ত্রী পরিচয় দিয়ে জানায় তারা কলকাতায় বেড়াতে আসছে। দীর্ঘ জেরায় তারা শেষ পর্যন্ত এসটিএফের অফিসারদের কাছে স্বীকার করে, এই আগ্নেয়াস্ত্র তারাই নিয়ে আসছিল মুঙ্গের থেকে। কিছুটা দূরে বসে থাকা দলের পাণ্ডাকে চিনিয়ে দেয় তারা। এরপরই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃতরা পুলিসকে জানিয়েছে এই আগ্নেয়াস্ত্র কলকাতায় নিয়ে আসা হচ্ছিল। এখানকার এক ব্যক্তির হাতে তুলে দেওয়ার কথা ছিল। গ্যাংটি এর আগেও বহুবার মুঙ্গের থেকে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে কলকাতায় এসেছে। তবে আগ্নেয়াস্ত্র আনার ক্ষেত্রে কৌশল বদল করেছে এই কারবারে যুক্ত ব্যক্তিরা। বন্দুকের বিভিন্ন পার্টস রাজ্যে নিয়ে আসা হচ্ছে। এরপর সেগুলি জোড়া হচ্ছে কোনও জায়গায়। পুলিসের চোখ এড়াতেই এই কৌশল নেওয়া হয়েছে। কাদের কাছে এই আগ্নেয়াস্ত্র পাঠানো হতো তাদের কয়েকজনের নাম এসটিএফের অফিসারদের হাতে এসেছে। কিন্তু কী কারণে তারা এই আগ্নেয়াস্ত্র কিনছে সেটি জানার চেষ্টা করছে এসটিএফ।