অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
স্থানীয় ব্যবসায়ী সৈয়দ শমসের আলি বলেন, ফুরফুরা শরিফে প্রতিদিনই হাজার হাজার ভক্ত মুরিদদের আগমন ঘটে। প্রতি বছর ঈদ উপলক্ষে সব দোকানে ভিড় বাড়ে। বিক্রিবাটা ভালোই হয়। তাই আমরা সবাই ঈদের দিনগুলির জন্য অপেক্ষা করে থাকি। কিন্তু, এবার লকডাউনের কারণে সরকারের নির্দেশে দোকান বন্ধ ছিল। পরে সরকারের নির্দেশে দোকান খুললেও ক্রেতাদের সেই ভাবে দেখা মেলেনি। আতর সহ অন্যান্য সামগ্রীর আমদানিও নেই। ভেবেছিলাম, ঈদের সময় লকডাউনের ঘাটতির কিছুটা হলেও পূরণ হবে, কিন্তু সেটা আর হল না। এদিন কার্যত জনশূন্য ছিল ফুরফুরা শরিফ। এর আগে ফুরফুরা শরিফে এই ধরনের ঘটনা আগে কখনও দেখিনি।
ফুরফুরা শরিফের পীর হজরত মেহরাব সিদ্দিকী সাহেব বলেন, লকডাউনের প্রথম দিন থেকেই সকলকে ফুরফুরা শরিফে আসতে নিষেধ করেছি। ঈদের উৎসব ফুরফুরার এমন ভক্তশূন্য অবস্থা আগে কখনও দেখা যায়নি। শরিফের ভক্তরা আমাদের কথা পুঙ্খানুপুঙ্খ মেনে ফুরফুরা শরিফ জিয়ারতের উদ্দেশে না আসার জন্য সকলের শুভ কামনা করি। জনসমাগম না থাকায় স্থানীয় ব্যবসায়ীদেরও ক্ষতি হয়েছে।