কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
চলতি নাগরিকত্ব বিতর্কের প্রেক্ষিতে সর্বপ্রথম প্রতিবাদ আন্দোলনের ডাক দিয়েছিল জমিয়তে উলেমায়ে হিন্দ। মাদ্রাসা ও মসজিদ থেকে সেই প্রতিবাদ সংগঠিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তারা। এর আগেই ধর্মতলায় সমাবেশ করেছিল জমিয়তে উলেমায়ে হিন্দ। সেখান থেকেই শান্তিপূর্ণ উপায়ে কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে লাগাতার আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ডাক দেন মন্ত্রী। সেই অনুসারে এদিন থেকে ধর্না শুরু হয়। আগামী ২৩ তারিখ তা শেষ হওয়ার কথা। এদিন সিদ্দিকুল্লা সাহেব বলেন, দেশের বিভিন্ন জায়গায় সিএএ এবং এনাআরসির বিরুদ্ধে মানুষ পথে নেমে প্রতিবাদ করছে। বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে আন্দোলনকারীদের দমনে সক্রিয় প্রশাসন।
তাঁর মতে, শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক উপায়ে তাঁরা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন। সিএএ, এনআরসি এবং এনপিআর নিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ যে আগ্রাসী পরিবেশ তৈরি করেছেন, গণতান্ত্রিক দেশে তা মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। তিনি বলেন, শুধু অগণতান্ত্রিক নয়, দেশের সংবিধানকেও উপেক্ষা করা হচ্ছে। তার বিরুদ্ধে সব ধর্মের মানুষ রাস্তায় নেমেছে।