কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
জৈব রসায়নে পিএইচডি পাচু রায় একসময় সক্রিয় বামপন্থী ছিলেন। সিঙ্গুর আন্দোলনের সময় থেকে সেসময়ের বিরোধী দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থক হয়ে ওঠেন। এরপর তৃণমূলের ঘনিষ্ঠ বুদ্ধিজীবীবৃত্তে ঢুকে পড়েন তিনি। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তৃণমূলের হয়ে বক্তব্য রাখতেন। ২০১৫ সালে সক্রিয় রাজনীতিতে অংশ নিয়ে তৃণমূলের হয়ে তিনি পুরভোটে লড়েন। ভোটে লড়া থেকে সরে যেতে চাওয়া নিয়ে বিতর্কে অবশ্য তাঁর ব্যাখ্যা, আমার স্ত্রী অসুস্থ। তাছাড়া ৭৯ বছর বয়স হয়ে গেল। পরের পুরবোর্ড যখন সমাপ্ত হবে ততদিনে আমার বয়স ৮৫ বছর হবে। এটা গুরুত্বপূর্ণ কাজ। স্ত্রীর অসুস্থতা বা বয়সের কথা বলে গুরুত্বপূর্ণ কাজে গাফিলতি হোক সেটা চাই না। তবে, চেয়ারম্যানের ঘনিষ্ঠমহল সূত্রের দাবি, ওই ওয়ার্ড ছেড়ে অন্য কোথাও লড়তে চান না তিনি। এ বিষয়ে তৃণমূলের উত্তর ২৪ পরগনা জেলা সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি নিয়ে পাচুদার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তাঁকে ভাবনা-চিন্তা করতে বলেছি। তাঁর সম্পর্কে দলেরও ভাবনা আছে। সেটা সঠিক সময়ে দল জানাবে। এদিকে, দক্ষিণ দমদম, উত্তর দমদম পুরসভার একাধিক কাউন্সিলার, চেয়ারম্যান-ইন-কাউন্সিলের জেতা ওয়ার্ড এবার এসসি ও মহিলা সংরক্ষণের আওতায় পড়েছে। ফলে তাঁদের ভোটে লড়তে হলে অন্য ওয়ার্ড থেকে লড়তে হবে। অনেকেই ইতিমধ্যে দলীয় নেতৃত্বের কাছে জোরালো দরবার করে ভোটে লড়ার জন্য অঙ্ক কষা শুরু করেছেন বলে সূত্রে জানা গিয়েছে।