গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
সেচ দপ্তরের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার অমিত বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নোয়াই খালের ধারে শালবল্লার খুঁটি, বালির বস্তা দিয়ে পাইলিং করে খাল সংস্কারের কাজ করা হচ্ছে। মাটির স্তর সব জায়গায় সমান থাকে না। খাল সংস্কারের সময় একেবারে খাল লাগোয়া বাড়িতে এই ধরনের ঘটনা ঘটে। খালের ধার থেকে যতটা দূরে বাড়ি করা উচিত, অনেক ক্ষেত্রে তা করা হয়নি। ক্ষতিপূরণের বিষয়ে বলেন, এই বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ মতামত দিতে পারবেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নিউ বারাকপুর পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের মেইন রোড ইস্ট এলাকার নোয়াই খাল পাড়ে একাধিক বাড়ি রয়েছে। ওই নোয়াই খাল সংস্কারের কাজ শুরু করেছে সেচ দপ্তর। কয়েক বছর আগে নোয়াই খালের ডাউন স্ট্রিমের সংস্কারের কাজ করেছিল সেচ দপ্তর। সেই সময় কোনও সমস্যা হয়নি। বর্ষার আগে থেকে নোয়াই খালের আপ স্ট্রিমের সংস্কারের কাজ শুরু হলেও ইদানীং সমস্যা দেখা দিয়েছে। ড্রেজিং মেশিন লাগিয়ে খাল থেকে পলি তোলার সময় খালের পশ্চিম দিকের বাসিন্দা মীরা সরকার, যতীন্দ্রনাথ মণ্ডল, কার্তিক মুখোপাধ্যায় ও গোপাল দের বাড়িতে ফাটল ধরতে শুরু করে।
সম্প্রতি বাড়ির ফাটল বাড়ার পাশাপাশি বাড়িগুলি খালের দিকে হেলে গিয়েছে। যে কোনও সময় বাড়ি ভেঙে বড় বিপদ তৈরি হতে পারে। যতীন্দ্রনাথ মণ্ডল বলেন, ঘরের দেওয়াল ও মেঝেতে বড় বড় ফাটল দেখা দিয়েছে। বাড়ি খালের দিকে হেলে গিয়েছে। যে কোনও সময় ভেঙে পড়তে পারে। সে কারণে বাড়ি থেকে সমস্ত জিনিসপত্র বাইরে বের করে রাখার পাশাপাশি বিদ্যুৎ সংযোগও বিচ্ছিন্ন করতে হয়েছে। আমরা সেচ দপ্তর ও স্থানীয় পুরসভাকে সমস্ত কিছু জানিয়েছি। আমাদের পথে বসার পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সরকার ক্ষতিপূরণ না দিলে পরিবার নিয়ে রাস্তায় দাঁড়াতে হবে।