বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
মুখ্য সরকারি আইনজীবী অরূপ চক্রবর্তী জানান, ঘটনায় জখম কর্তব্যরত ট্রাফিক কনস্টেবলকে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যাওয়া হয় ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে। অভিযুক্তের বিরুদ্ধে সরকারি কাজে বাধা, বেপোরোয়া গাড়ি চালানো, মোটর ভেহিকেলসের নির্দিষ্ট ধারায় মামলা দায়ের করা হয়। আটক করা হয়েছে মোটর সাইকেলটি। এদিন মামলা কোর্টে উঠলে সরকারি আইনজীবী ধৃতের জামিনের আপত্তি জানান। তিনি বলেন, গভীর রাতে পুলিসি অভিযান চালানোর সময়ই ওই অভিযুক্ত যেভাবে আইন কানুনকে অগ্রাহ্য করে দ্রত গতিতে মোটর সাইকেল চালিয়ে যাচ্ছিল, তাতে অন্য মানুষের জীবন বিপন্ন হতে পারত। তাই সেদিক থেকে ওই ট্রাফিক কনস্টেবল কর্তব্য পালন করতে গিয়ে যেভাবে জখম হলেন, তা অত্যন্ত দুঃখের। যদিও ধৃতের আইনজীবীরা যে কোনও শর্তে তাঁদের মক্কেলের জামিনের আবেদন জানান। বিচারক সেই আবেদন নাকচ করে দেন।
এদিকে, এক্সাইড মোড়ে অভিনেত্রীর শ্লীলতাহানি কাণ্ডের পর রাতের শহরে তল্লাশিতে জোর দিয়েছিল কলকাতা পুলিস। মূলত, শহরে বেপরোয়া বাইকের তাণ্ডব ঠেকাতেই এমন পদক্ষেপ লালবাজারের। শুক্রবার রাতভর শহরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে কলকাতা পুলিস অভব্য আচরণের অভিযোগে ৭৫২ জনকে গ্রপ্তার করেছে। ৩৫৮.২ লিটার চোলাই মদ উদ্ধার হয়েছে।
পাশাপাশি, মদ্যপ অবস্থায় বাইক চালানোর অভিযোগে ৮৯ জনকে আটক করা হয়েছে। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে ১৫১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। কলকাতা ট্রাফিক পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বিনা হেলেমেটে বাইক চালানোর জন্য ৮৭০টি কেস করা হয়েছে। বাইকে বেআইনিভাবে তিনজন সওয়ার হওয়ায় ৯২৯টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।