বিদ্যার্থীদের মানসিক উদ্বেগ বৃদ্ধি পাবে। পঠন-পাঠনে আগ্রহ কম থাকবে। কর্মলাভের সম্ভাবনা আছে। ব্যবসায় যুক্ত হলে ... বিশদ
এই মামলার বিশেষ সরকারি আইনজীবী তপন রায় জানান, ২০১৫ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি রাতে দক্ষিণ কলকাতার পাটুলির বাসিন্দা এক ব্যক্তি হাডকোর মোড়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাড়ি ফেরার জন্য। ওই সময় একটি গাড়ির চালক রুবির দিকে যাবে বলে হাঁকতে থাকে। আনন্দ দাশগুপ্ত নামে ওই ব্যক্তি সেই গাড়িতে উঠে দেখেন, সেখানে রয়েছে আরও দুই যুবক। গাড়িটি দক্ষিণ দিকে না গিয়ে উত্তর কলকাতার দিকে যেতে থাকে। গাড়ির গতি বাড়িয়ে দেওয়া হয়। দুই যুবক একটি স্ক্রু ড্রাইভার মাথায় ধরে তাঁর মানিব্যাগটি হাতিয়ে নেয়। তা থেকে টাকা এবং এটিএএম কার্ডটি নিয়ে নেয়। তাঁকে মারধর করে ভয় দেখিয়ে পিন নম্বরও জেনে নেয় তারা। বাগবাজারের কাছে গাড়ি থেকে ওই ব্যক্তিকে নামিয়ে দেওয়া হয়। পরে আনন্দবাবু দেখেন, তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে ৪৮ হাজার ৫০০ টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে।
আনন্দবাবু মানিকতলা থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। ঘটনার তদন্তভার নেয় কলকাতা গোয়েন্দা পুলিসের ব্যাঙ্ক জালিয়াতি দমন শাখা। গ্রেপ্তার করা হয় ওই তিন যুবককে। তবে টাকা উদ্ধার করা যায়নি। ধৃতদের ব্যবহৃত গাড়িটিও উদ্ধার করা হয়েছে।