উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
অ্যানফিল্ডে লিভারপুলকে হারানো যে কার্যত অসম্ভব তা রবিবার মর্মে মর্মে অনুভব করেছেন পেপ গুয়ার্দিওলা। ১৩ মিনিটের মধ্যে দু’গোল তুলে নিয়ে সিটির শিরদাঁড়া ভেঙে দেয় লিভারপুল। ৬ মিনিটে বক্সের বেশ কিছুটা বাইরে থেকে নেওয়া ফাবিনহোর গোলার মতো শট আছড়ে পড়ে জালে (১-০)। এর রেশ কাটার আগেই বাঁ দিক থেকে রবার্টসনের ড্রপ সেন্টারে মাথা ছুঁইয়ে ব্যবধান বাড়ান মহম্মদ সালাহ (২-০)। এরপর ম্যান সিটি বেশ কয়েকটি আক্রমণ শানালেও তা থেকে গোল করতে পারেননি সের্গিও আগুয়েরো-রহিম স্টার্লিংরা। আর্জেন্তাইন স্ট্রাইকারটি যদি এই ম্যাচে প্রাপ্ত সুযোগের অর্ধেক কাজে লাগাতে পারতেন তাহলে সিটির এই দুর্দশা হত না। দ্বিতীয়ার্ধের শুরুতে হেন্ডারসনের ঠিকানা লেখা সেন্টারে সাদিও মানের হেড হার মানায় ক্লদিও ব্র্যাভোকে (৩-০)। ৭৮ মিনিটে বার্নাডো সিলভা ব্যবধান কমালেও তা ম্যাচে ফেরার আশা জাগানোর জন্য যথেষ্ট ছিল না।
খেলা শেষে ফুটবলারদের প্রশংসা শোনা গিয়েছে ক্লপের মুখে। তিনি বলেছেন, ‘শুধু তিন পয়েন্ট প্রাপ্তি নয়,আমরা বিপক্ষকে মাথা তুলে দাঁড়াতে দিইনি। পুরো কৃতিত্বই ছেলেদের। ৭০ মিনিট পর্যন্ত আমাদেরই প্রাধান্য ছিল। সিটি গোল করার পরেও আমরা দুর্দান্ত খেলেছি। রক্ষণে ফন ডিকের নেতৃত্বে বাকিরা পরিকল্পিত ফুটবল উপহার দিয়েছে।’ ম্যান সিটির কোচ পেপ গুয়ার্দিওলা ম্যাচ শেষে রেফারি এবং তাঁর সহকারীদের দিকে গিয়ে বেশ কিছু মন্তব্য ছুঁড়ে দেন। পরে প্রশ্ন করা হলে স্প্যানিশ কোচটি বলেন, ‘আমি ওদের ধন্যবাদ জানাতে গিয়েছিলাম। হারলেও ছেলেদের পারফরম্যান্সে খুশি। এই হার অগৌরবের নয়। ম্যাচ পরিচালনা কেমন হয়েছে তা নিয়ে মন্তব্য করব না। রেফারিই এই ব্যাপারে পুরোটই জানেন।’ বিশেষজ্ঞদের ধারণা, হতাশা ঢাকতেই আগুয়েরো-কেভিন ডি ব্রুইনদের প্রশংসা করেছেন পেপ গুয়ার্দিওলা।