উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
আজ শুক্রবারও সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত প্রত্যেক বিডিও অফিস এবং এসডিও অফিসে আবেদনপত্র নেওয়া হবে। উম-পুন সাইক্লোনে ক্ষতিপূরণ নিয়ে দু’দিনের এই বিশেষ অভিযানে গোটা জেলা প্রশাসন ঝাঁপিয়ে পড়েছে। ভোটের মতো পর্যবেক্ষক হিসেবে ২৫টি ব্লকে একজন করে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেটকে পাঠানো হয়েছে। তাঁদের নজরদারিতে আবেদনকারীদের বাড়িতে ইন্সপেকশন এবং তালিকা তৈরির কাজ হবে। নিম্নচাপের জেরে বৃষ্টি মাথায় নিয়েই কয়েক হাজার মানুষ আবেদন করেছেন। কিন্তু, এত বিপুল সংখ্যক আবেদন এল কীভাবে, সেই প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে অফিসারদের মাথায়। আবেদনকারীদের মধ্যে প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্ত কত, সেটা ইন্সপেকশনের পরই বোঝা যাবে। কিন্তু, তাঁদের অর্ধেক অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হলেও সেই সংখ্যাটা নেহাত কম নয়। তা হলে ক্ষতিগ্রস্ত তালিকা থেকে এতজন বাদ পড়লেন কীভাবে? বৃহস্পতিবার ড্রপ বক্সে আবেদন জানানোর প্রথম দিন শহিদ মাতঙ্গিনী ব্লকে সবচেয়ে বেশি, ১৫০০আবেদনপত্র জমা পড়েছে। হলদিয়া পুরসভা এলাকা থেকে ৭৭৮জন, কাঁথি-১ব্লক থেকে ৬২৪জন, এগরা-১ব্লক থেকে ৫৫০জন আবেদন জমা দিয়েছেন। এদিন দুপুর আড়াইটা নাগাদ জেলাশাসক পার্থ ঘোষ প্রত্যেক বিডিও এবং এসডিও অফিস থেকে তালিকা চেয়ে পাঠান।
জানা গিয়েছে, দু’দিনের জমা পড়া সমস্ত আবেদনকারীর তালিকা প্রকাশ করা হবে জেলাশাসক, বিডিও এবং পুরসভা অফিসে। তালিকা নিয়ে কারও কোনও অভিযোগ থাকলে সেটা খতিয়ে দেখবে প্রশাসন। ক্ষতিগ্রস্তরা ১৬আগস্টের মধ্যেই ক্ষতিপূরণ বাবদ টাকা পেয়ে যাবেন। জেলাশাসক বলেন, দু’দিন ধরে আবেদন নেওয়া হবে। তারপর ইন্সপেকশন করে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি হবে।