অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, এই পুজো জেলার আর অন্য কোথাও হয় না। কালিকামাতা মন্দিরে দেবী পূজিত হয়ে আসছেন। পুজো দেখার জন্য শহরের বাইরের বাসিন্দারা ভিড় করেন। মন্দিরের ষষ্ঠীর দিন থেকেই ভিড় শুরু হয়ে যায়। এলাকার বাসিন্দা তিলক দাস বলেন, দুর্গাপুজোর মতোই ষষ্ঠী থেকে দশমী পর্যন্ত পুজো হয়। অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে এই পুজো করা হয়। ষষ্ঠীতে ঘট ভরে পুজো শুরু হয়। সপ্তমী এবং অষ্টমীতে নিয়ম মেনে পুজো করা হয়। নবমীর দিন প্রসাদ বিতরণ করা হয়। ওইদিন জেলার সমস্ত স্বর্ণশিল্পীরা এখানে জমায়েত হন। এছাড়া শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকেও লোকজন আসেন। দশমীর দিন প্রতিমা শহর পরিক্রমা করিয়ে দেবী বিসর্জন হয়। সেই শোভাযাত্রা দেখতেও ভিড় উপচে পড়ে। এবছর ৮৯বছরে পা দিয়েছে। অসমে এক সময় এই পুজো হতো। স্থানীয়রা বলেন, এই পুজো যাঁরা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন তাঁদের মধ্যে একজন বেঁচে আছেন। পুজো ঘিরে স্থানীয়দের আবেগ জড়িত থাকায় জাঁকজমক বাড়ছে। স্থানীয়দের দাবি, পুজোর দিনগুলিতে অনেকের বাড়িতে আত্মীয়ও আসে। অন্য কোথাও কালিকামাতার পুজো না হওয়ায় এখানে এসে তা দেখতে সারাবছর অনেকেই মুখিয়ে থাকেন।