সম্পত্তি সংস্কার বিষয়ে চিন্তাভাবনা ফলপ্রসূ হতে পারে। কর্মক্ষেত্রে প্রভাব-প্রতিপত্তি বৃদ্ধি। যাবতীয় আটকে থাকা কাজের ক্ষেত্রে ... বিশদ
হরিশ্চন্দ্রপুর-২ ব্লকের সহ কৃষি অধিকর্তা কিঙ্কর দে তরফদার জানান, ব্লকের সমস্ত চাষিকে এই বিমা করার জন্য আমরা বলছি। কারণ এই ব্লক বন্যাপ্রবণ। শুধু বন্যাই নয়, ফসল লাগানো থেকে তোলা পর্যন্ত যে কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয় হলে বিমাকৃত কৃষকরা ক্ষতিপূরণ পাবেন। এজন্য পঞ্চায়েত দপ্তরে আবেদন করতে পারবেন চাষিরা।
ব্লক কৃষি দপ্তর জানিয়েছে, কৃষিকাজ ঝুঁকির সঙ্গে যুক্ত। বিমা করা থাকলে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ফসল ক্ষতিগ্রস্ত হলে কৃষকরা অনেকটাই ক্ষতিপূরণ পেয়ে যাবেন। শস্য বিমা যোজনায় অন্তর্ভুক্ত থাকলে প্রাকৃতিক কারণে ফসলের ক্ষতি হলে ঋণী কৃষকরা বাড়তি সুবিধা পেয়ে থাকেন। এরফলে তারা পরবর্তী মরশুমে ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধা পেয়ে থাকেন। এতে তারা ধারাবাহিকভাবে ফসল উৎপাদন প্রক্রিয়া বজায় রাখতে পারবেন। কৃষি দপ্তর জানিয়েছে, ব্লকের সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েত অফিসে বিমা কর্মীরা উপস্থিত রয়েছেন। সেখানে কৃষকরা প্রয়োজনীয় নথিপত্র নিয়ে গিয়ে এই বিমার আওতায় আসতে পারেবেন।