কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
গত নভেম্বরে চীনের উহান প্রদেশের একটি মাছ-মাংসের বাজার থেকে ছড়িয়ে পড়া করোনা ভাইরাস সমগ্র বিশ্বে মহামারীর পরিস্থিতি তৈরি করেছে। যাতে সবথেকে বেশি প্রভাবিত হয়েছে আমেরিকা এবং ইউরোপের দেশগুলি। বিশেষজ্ঞদের বক্তব্য, করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতাকে প্রথম দিকে গুরুত্ব দেয়নি ট্রাম্প প্রশাসন। আজ তারই ফল ভুগতে হচ্ছে। অবশ্য হোয়াইট হাউসে সাংবাদিক সম্মেলন করে নিজের পক্ষে এবং চীনের বিপক্ষে একাধিক যুক্তি দাঁড় করিয়েছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর সুরেই বিশ্বের যাবতীয় বড় বড় ব্যধির জন্য চীনকে দায়ী করে ও’ব্রায়েন বলেন, ‘আমরা জানি, করোনা উহান থেকেই এসেছে। সেটা ভাইরোলজি ল্যাব অথবা বাজার থেকে আসতে পারে। যদিও চীনের কাছে এই প্রশ্নের সদুত্তর নেই। গত ২০ বছরে আমরা চীনের কাছ থেকে পাঁচটি সংক্রমক রোগ উপহার পেয়েছি। আমরা পেয়েছি, সিভিয়ার অ্যাকুয়েট রেসপাইরেটরি সিন্ড্রম (সার্স), এভিয়েন ফ্লু, সোয়াইন ফ্লু, কোভিড-১৯ ইত্যাদি। এখন প্রশ্ন, আর কতদিন গণপ্রজাতন্ত্রী চীনের দ্বারা ছড়িয়ে পড়া রোগের জন্য বিশ্ববাসীকে ভুগতে হবে?’ চারটি রোগের কথা উল্লেখ করলেও পাঁচ নম্বর কোন ভাইরাসের কথা তিনি জানাননি। শুধু অভিযোগেই ক্ষান্ত থাকছে না আমেরিকা। চীনের প্রতি আক্রোশ মেটাতে এবার যাবতীয় অনুমোদন বন্ধ করতে মার্কিন কংগ্রেসে প্রস্তাবনা আনলেন ন’জন প্রভাবশালী সেনেটর। তাঁদের বক্তব্য, করোনা মহামারী নিয়ে তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতা না করলে চীনের বিরুদ্ধে যাবতীয় অনুমোদন বন্ধ করতে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হাতে ক্ষমতা দেওয়া হোক।