কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
রিপোর্ট অনুযায়ী, বাগদাদে সোলেমানিকে হত্যার দিনই ইয়েমেনে আরও একটি গোপন অভিযান চালিয়েছিল আমেরিকা। নিশানায় ছিলেন ইরানের সেনা অফিসার আব্দুল রেজা শাহলাই। মার্কিন অফিসারদের বক্তব্য, সোলেমানি ও শাহলাই দু’জনেই ছিলেন সেনার অনুমোদিত হিটলিস্টে। ইরানের কুদ বাহিনীর শীর্ষ অফিসারদের আমেরিকা যে সাফ করে দিতে চেয়েছিল, ইয়েমেনের ওই এয়ারস্ট্রাইক তারই ইঙ্গিত। ইরানের কাডস বাহিনীকে আমেরিকা সন্ত্রাসবাদী সংগঠন বলে ঘোষণা করেছে।
বাগদাদে সোলেমানিকে খতম করার পর ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের বক্তব্য ছিল, আত্মরক্ষার্থে ওই হামলা চালানো হয়েছে। মার্কিন কর্তাদের দাবি ছিল, পশ্চিম এশিয়ায় আমেরিকার বহু সামরিক ও কূটনৈতিক অফিসারকে নিশানা বানানোর পরিকল্পনায় ছিলেন সোলেমানি। যদিও বাগদাদে আমেরিকার ওই ড্রোন হামলাকে সন্ত্রাসবাদী কাজ বলে মন্তব্য করেছিল ইরান। বদলা হিসেবে ইরাকে আমেরিকার দু’টি সামরিক ঘাঁটিতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় তেহরান। ইরানের দাবি ছিল, ওই হামলায় বহু মার্কিন সেনা মারা পড়েছে। যদিও আমেরিকা পাল্টা দাবি করে, ইরানের হামলায় প্রাণহানির কোনও ঘটনা ঘটেনি।
ইয়েমেনের ওই ঘটনা প্রথম সামনে আনে ওয়াশিংটন পোস্ট। যদিও এই বিষয়ে সবিস্তারে কিছু জানাতে চাইছে না পেন্টাগন। নৌসেনা কমান্ডার তথা পেন্টাগনের মুখপাত্র রেবেকা রেবারিচ বলেন, ২ জানুয়ারি ইয়েমেনের এয়ার স্ট্রাইক সংক্রান্ত রিপোর্ট আমাদের নজরে এসেছে। ইয়েমেন দীর্ঘ দিন ধরেই জঙ্গিদের নিরাপদ ঘাঁটি। ওই অঞ্চলের অভিযানগুলি নিয়ে প্রতিরক্ষা দপ্তর বিস্তারিত তথ্য কখনই প্রকাশ্যে আনে না।