কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
সেনাবাহিনীতে স্থায়ী নিয়োগের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন মোট ৭২ জন মহিলা অফিসার। তাঁদের পক্ষেই রায় দিয়েছিল শীর্ষ আদালত। কেন্দ্রকে শেষ সুযোগ দিয়ে আদালত জানিয়েছিল, নির্দেশ মেনে মহিলা অফিসারদের স্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হলে তবেই অবমাননা মামলা বন্ধ করা হবে। এদিন সুপ্রিম কোর্টের দুই সদস্যের বেঞ্চে শুনানি চলাকালীন কেন্দ্রের হয়ে উপস্থিত ছিলেন এএসজি সঞ্জয় জৈন ও প্রবীণ আইনজীবী আর বালসুব্রহ্মণ্যম। বিচারপতি ডি ওয়াই চন্দ্রচূড় এবং বি ভি নাগরত্নকে তাঁরা জানান, ৭২ জন মহিলা শর্ট সার্ভিস কমিশন অফিসারের মধ্যে ৩৯ জনকে স্থায়ী পদে নিয়োগ করা হচ্ছে। কিন্তু, বাকি মহিলা অফিসারদের কেন স্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হচ্ছে না, তার কারণ সবিস্তারে জানাতে বলে শীর্ষ আদালত। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়, ৭২ জনের মধ্যে এক মহিলা অফিসার চাকরি থেকে অব্যাহতি চেয়ে আবেদন করেছিলেন। বাকি ৭১ জনের বিষয়টি খতিয়ে দেখা হয়। দেখা গিয়েছে, তাঁদের মধ্যে ৩৯ জন স্থায়ীভাবে নিয়োগের যোগ্য। ৭ জন মেডিক্যালি আনফিট। ২৫ জনের বিরুদ্ধে শৃঙ্খলার অভাবজনিত গুরুতর অভিযোগ সামনে এসেছে। একথা শুনে সুপ্রিম কোর্ট বলে, বাকি এই ২৫ জনকে নিয়ে সবিস্তারে জানাতে হবে।
সেনার পাশাপাশি নারীশক্তিতে আস্থা দেখাল দিল্লি পুলিসও। এই প্রথম বিট ও সাব-ডিভিশনে মহিলা পুলিসকর্মীদের মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হল। রাস্তাঘাটে ঘটা অপরাধ এবং মহিলা ও শিশুদের উপর নির্যাতন রোধে বড় ভূমিকায় দেখা যাবে
এই মহিলা পুলিসকর্মীদের। ডিসিপি (সেন্ট্রাল) শ্বেতা চৌহান বলেন, প্রথাগতভাবে এর আগে এই কাজ সামলাতেন শুধুমাত্র পুরুষ পুলিসকর্মীরাই। এবার সব থানার সব ডিভিশনে টহলদারি সহ সব ধরনের অপরাধ দমনে মহিলা কর্মীদেরও দায়িত্বে আনার উদ্যোগ নেওয়া হল। এর ফলে নাগরিকদের নিরাপত্তা আরও শক্তপোক্ত করা সম্ভব হবে।