কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
ফি বছর উৎসব মরশুম শেষ হলে নভেম্বরের শেষ লগ্নে বা ডিসেম্বরের গোড়ায় বিধানসভার শীতকালীন অধিবেশন বসে। কিন্তু এবার সেই প্রথায় ছেদ ঘটিয়ে অধিবেশন এগিয়ে আনার কারণ নিয়ে প্রত্যাশিতভাবে চর্চা শুরু হয়েছে। তবে সরকারপক্ষের একাংশ মনে করছে, ডিসেম্বরে পুরভোট করার পরিকল্পনা প্রায় চূড়ান্ত করে ফেলেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সব কিছু ঠিক থাকলে নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহের পরই পুরভোটের আনুষ্ঠানিক নোটিফিকেশনও হয়ে যাবে। তারপর শুরু হয়ে যাবে প্রচার। ভোটের ফলাফল প্রকাশ হওয়ার পর বড়দিনের ছুটির আবহ চলে আসবে। সে সময় বড়জোর দু-চার দিনের জন্য অধিবেশন বসানো যেতে পারে। তাই সেই ঝুঁকি না নিয়ে শীতকালীন অধিবেশন আগাম সেরে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারপক্ষ।
বিধানসভা ভবনে এসে অধ্যক্ষের সঙ্গে এদিন দীর্ঘ আলোচনার পর পার্থবাবু অধিবেশনের সূচির কথা সাংবাদিক বৈঠকে ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, এই অধিবেশনে কিছু বকেয়া বিল আসার সম্ভাবনা রয়েছে। এবিষয়ে আইনমন্ত্রী মলয় ঘটকের সঙ্গেও কথা হয়েছে। এছাড়া রুটিন প্রশ্নোত্তর বা নির্দিষ্ট প্রস্তাবের উপর আলোচনা হবে।