কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
হাসপাতাল সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় মোট ১৮ জন শিশু ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে চারজন এআরআই সংক্রামিত। এই চারজনের মধ্যে দু’জন অন্য হাসপাতাল থেকে রেফার হয়ে এসেছে। একজন জলপাইগুড়ি জেলা হাসপাতাল থেকে, আর একজন বেলাকোবা প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্র থেকে এসেছে। সেই তুলনায় শিশুদের সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরার সংখ্যা বেশি। গত ২৪ ঘণ্টায় ২১ জন শিশু সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে। এর মধ্যে একজন শিশু এআরআই সংক্রামিত অবস্থায় এখানে ভর্তি হয়েছিল। হাসপাতাল সুপার সঞ্জয় মল্লিক জানিয়েছেন, গত ২৪ ঘণ্টায় যে দু’জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে, তারা লো বার্থ ওয়েট ছিল। কম ওজন নিয়ে অপরিণত অবস্থায় এদের জন্ম হওয়ায় প্রথম থেকেই নানা জটিল ব্যাধিতে আক্রান্ত ছিল। সাধারণ ব্যাধিতে দু’জন শিশু মারা গেলেও শিশুমৃত্যুর সংখ্যা ক্রমশ কমে আসছে।
এদিন রাজ্যের স্বাস্থ্যসচিব এন স্বরূপ নিগম উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠকে শিশুমৃত্যুর পরিসংখ্যান ও চিকিৎসা পরিকাঠামোর ব্যাপারে খোঁজখবর নেন। শিশু বিভাগের প্রধান সহ অন্যান্য আধিকারিক এই বৈঠকে ছিলেন। বৈঠক সূত্রে জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্যসচিবকে জানানো হয় যে, এখানে শিশুমৃত্যু নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। পরিস্থিতি কখনওই উদ্বেগজনক হয়নি। এখানে শিশু চিকিৎসার সেন্টার অব এক্সেলেন্সি তৈরি হচ্ছে। উন্নত চিকিৎসা সরঞ্জাম অনেকটাই এসে গিয়েছে। আরও আসছে। এই কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলে এখানে শিশু বিভাগ আরও উন্নত ও অত্যাধুনিক চিকিৎসা পরিষেবায় সমৃদ্ধ হবে। তখন শিশুদের সুস্থতার হার আরও বৃদ্ধি পাবে।