কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
তৃণমূলের তরুণ তুর্কি বলেন, খড়দা আর গোসাবায় কেন উপনির্বাচন হচ্ছে? কারণ তৃণমূল কংগ্রেসের সৈনিকেরা জিতেছিলেন, মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে কোভিডে আক্রান্ত হয়ে তাঁরা পরলোকগমন করেছেন। আর শান্তিপুর ও দিনহাটায় উপনির্বাচন হচ্ছে কেন? মানুষের রায় প্রত্যাখান করে কেউ সাংসদ থেকে মন্ত্রী হবেন বলে, কেউ সাংসদ থাকবেন বলে, রাজনৈতিক স্বার্থ ও লালসাকে চরিতার্থ করবে বলে মানুষের রায়কে প্রত্যাখান করেছেন। নিশীথ প্রামাণিকের নাম না করে অভিষেকের কটাক্ষ, সাংসদ থাকবেন! মন্ত্রী হবেন! তাহলে দিনহাটায় দাঁড়ালেন কেন? ভেবেছিলেন রাজ্যে বিজেপি ক্ষমতায় আসবে, মন্ত্রী হবেন? এখানে হয়নি, তাই কনসোলেশন প্রাইজটা কেন্দ্রে দিয়েছে।
‘আব কি বার, ২০০ পার’ পর্বে গেরুয়া শিবিরের দেদার প্রতিশ্রুতি বিলির কথা স্মরণ করিয়ে অভিষেক বলেন, নির্বাচনের আগে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এই কোচবিহারের মাটিতে দাঁড়িয়ে একের পর এক প্রতিশ্রুতি দিয়ে গিয়েছেন। কিন্তু একটি প্রতিশ্রুতিও পালন করেননি। নির্বাচনের আগে বলেছিলেন নারায়ণী সেনা করবেন। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নির্বাচনের প্রতিশ্রুতি মতো নারায়ণী ব্যাটালিয়নের হেড কোয়ার্টারের কাজ মেখলিগঞ্জে শুরু হয়ে গিয়েছে। কোচবিহারে বীর চিলারায়ের মূর্তি স্থাপনের কথা বলেছিল। অভিষেকের শ্লেষোক্তি, ২ মে ফল ঘোষণা হয়েছে তারপর কোনও বহিরাগত নেতা, বাংলার বিজেপির নেতা ছোট বড় মাঝারি, সেজ মেজো কাউকে খুঁজে পেয়েছেন? কারও টিকি খুঁজে পাওয়া যায়নি। চুরি করে ৫৭ ভোটে জিতে বড় বড় ভাঁওতার কথা যিনি বলেছিলেন, তাঁর টিকিও আজ খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না! তৃণমূলের তরুণ তুর্কির প্রত্যয়ী ভবিষ্যতবাণী, গোয়ায় নির্বাচন হতে আর তিন মাস বাকি। তৃণমূল শূন্য থেকে শুরু করেছে। লিখে রাখবেন, তিন মাসের মধ্যে গোয়ায় জোড়াফুল ফুটবে।