কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
যদিও কংগ্রেসকে সবচেয়ে বেশি ভাবাচ্ছে একা হয়ে যাওয়া। জোটসঙ্গীদের আচরণ। কংগ্রেসের প্রতি তাদের মনোভাব। এখনই এই ব্যাপারে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নিলে কংগ্রেসের হাল আরও বেহাল হবে বলেই দলের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে ক্ষমতাচ্যুত করতে যে রণকৌশলই নেওয়া হোক না কেন, তার আগে দলকে টিকিয়ে রাখতে, বিশেষত বাংলায়, স্পষ্ট অবস্থান নিতে হবে বলেই সোনিয়া গান্ধীকে জানিয়েছেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী। এই আবহেই বিহারে লালুপ্রসাদ যাদব, কংগ্রেসের প্রতি নেতিবাচক মন্তব্য করেছেন। বিহারে দুটি আসনে উপনির্বাচন। বিধানসভায় কংগ্রেস-আরজেডি ‘মহাজোটে’ লড়লেও উপনির্বাচনে কংগ্রেসকে আসন ছাড়েনি আরজেডি। তার উপর লালুপ্রসাদের কটাক্ষের কষাঘাত। আরজেডি সুপ্রিমো বলেছেন, কংগ্রেসকে আসন ছেড়ে কি ভোটে হারব নাকি? কংগ্রেসকে আসন ছাড়লে তো জমানত জব্দ হত। লালুপ্রসাদের এই মন্তব্যের রেশ কাটতে না কাটতেই উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কমলাপতি ত্রিপাঠির নাতি রাজেশপতিকে সোমবার তৃণমূলে যোগদান দিয়েছেন। অথচ কয়েকদিন আগে পর্যন্তও তিনি প্রিয়াঙ্কা গান্ধীর কাছের নেতা ছিলেন। সমাজবাদী পার্টির সঙ্গে জোটের সম্ভাবনাও ক্রমশ কমছে।
যদিও এতে কংগ্রেসের কোনও ক্ষতি হবে না বলেই দাবি করেছেন এআইসিসি মুখপাত্র পবন খেরা। দিল্লির প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী শীলা দীক্ষিতের প্রাক্তন সচিব কংগ্রেসের এই নেতা সোমবার বলেন, ‘তৃণমূল তার মতো করে স্বপ্ন দেখতেই পারে। কিন্তু কংগ্রেসের কোনও ক্ষতি হবে না। কারণ, বিজেপির বিকল্প কংগ্রেসই।’ একসঙ্গে তাঁর দাবি, গোয়ায় গোটা আম আদমি পার্টি কংগ্রেসে যোগ দিয়েছে। গুজরাতেও কংগ্রেসে যোগদান জারি। উত্তরাখণ্ড, উত্তরপ্রদেশেও দল এবার ভালো ফল করবে।’ আর বিহারে? প্রশ্ন করায় সাবধানে এড়িয়ে গিয়েছেন উত্তর।