কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
এদিন বেঙ্গালুরুতে এক অনুষ্ঠানে ইসরো চেয়ারম্যান বলেন, গগনযানের লক্ষ্য শুধুমাত্র প্রথমবার দেশের তরফে মহাকাশে মানুষ পাঠানো নয়। তার সঙ্গেই এর লক্ষ্য নতুন একটি স্পেস স্টেশন তৈরি করাও। মহাকাশে ‘নিয়মিত মানব উপস্থিতি’র জন্য। গগনযান প্রসঙ্গে সিভান আরও বলেন, আমরা তিন দফায় সবটা করছি। স্বল্পমেয়াদি পরিকল্পনা হল দু’টি মানবহীন মহাকাশযান পাঠানো। ২০২০ সালের ডিসেম্বর ও ২০২১ সালের জুনে। এরপর মানববাহী মহাকাশযান পাঠানো হবে ২০২১ সালের ডিসেম্বরে। এজন্য বেঙ্গালুরুর খুব কাছে পূর্ণদফায় মহাকাশচারীদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা শুরু করেছে ইসরো। মানববাহী মহাকাশযান নিয়ে কীভাবে একত্রে কাজ করা যায়, তা নিয়ে নাসা ও অন্য মহাকাশ গবেষণা সংস্থাগুলির সঙ্গে আলোচনা চালাচ্ছে ইসরো। তাদের অভিজ্ঞতা থেকে কীভাবে শেখা যায়, তাও দেখা হচ্ছে। সিভান জানান, ইসরোর দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা হল ইন্টার-প্ল্যানেটরি মিশন। সেই লক্ষ্যেও সাহায্য করবে গগনযান।