উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম ফল আশা করা যায়। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে নতুনত্ব আছে। কর্মরতদের ... বিশদ
কোনও করদাতার করের হিসেব এখন থেকে আর সংশ্লিষ্ট রিজিয়নে হবে না। অর্থাৎ আগে যেখানে কলকাতার আয়করদাতার করের হিসেব কলকাতা অফিস থেকেই হতো, এখন তা হবে না। তা হবে অন্য কোনও রিজিয়নে। অর্থাৎ কলকাতার করদাতার করের হিসেব যেমন বেঙ্গালুরুতে বসে কোনও অফিসার করতে পারেন, তেমনই দিল্লির কোনও করদাতার ফাইল আসতে পারে কলকাতায়। করদাতা ও আয়কর কর্তা কেউ কাউকে চিনবেন না। সবটাই হবে অনলাইনে। এটাই ফেসলেস অ্যাসেসমেন্ট। আয়কর কর্তারা বলছেন, দপ্তরের সিংহভাগ কর্মী ও কর্তাদের শুধু ফেসলেস অ্যাসেসমেন্টের জন্য নিযুক্ত করা হয়েছে। তাঁদের অভিযোগ, কেন্দ্রীয় সরকার এই কর্মী বিন্যাসের ব্যাপারে তাঁদের সঙ্গে কোনও আলোচনা করেনি। ফলে পদোন্নতি থমকে যাবে। এমনিতেই কর্মী ও অফিসারের সংখ্যা প্রয়োজনের তুলনায় অনেক কম। তাই কাজের চাপ বাড়বে। কর্মীদের নানা অফিসে ছড়িয়ে ছিটিয়ে কাজ দেওয়া হচ্ছে। অথচ সেই কাজ করার জন্য পর্যাপ্ত কম্পিউটার নেই। এমনকী অনেক জায়গায় ইন্টারনেটের পরিকাঠামোও নেই। ফলে পরিষেবা ঢিলে হতে বাধ্য। করদাতাদের রিফান্ড, স্ক্রুটিনি বাবদ নতুন করে কর নির্ধারণ সহ নানা কাজে ব্যাঘাত ঘটবে, বলছেন কর্তারা। এতে সরকারের রাজস্ব আদায়ও দারুণভাবে মার খাবে, দাবি তাঁদের। কর্মী ও অফিসারদের যৌথ মঞ্চ জয়েন্ট কাউন্সিল অব অ্যাকশন ইতিমধ্যেই দপ্তরগুলিতে অবস্থান-বিক্ষোভের ডাক দিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকার বিষয়টিকে গুরুত্ব না দিলে কর্মবিরতি সহ বৃহত্তর আন্দোলনের দিকে এগবেন তাঁরা, বলছেন আয়কর কর্তারা।