কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
মুখ্যমন্ত্রীর কৃষি উপদেষ্টা প্রদীপ মজুমদার জানিয়েছেন, পূর্ব মেদিনীপুরে ১৫ শতাংশ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনায় পাঁচ শতাংশ জমিতে বোরো ধান এখনও রয়ে গিয়েছে। ওই ধান দ্রুত কাটার জন্য চাষিদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। পূর্ব বর্ধমান জেলায় এখনও অনেকটা ধান মাঠে রয়েছে। তবে সেখানে ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব সেভাবে পড়বে না বলে শোনা যাচ্ছে।
দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরের পানের বরজ এবং পশ্চিম মেদিনীপুরের তিল চাষ নিয়েও কৃষি দপ্তর চিন্তিত। দপ্তরের কাছে যে রিপোর্ট এসেছে তাতে দেখা যাচ্ছে, দুই ২৪ পরগনা, দুই মেদিনীপুর, হাওড়া ও হুগলি জেলায় ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। দুই ২৪পরগনায় ঘূর্ণিঝড়ের প্রত্যক্ষ প্রভাব পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই দুই জেলা সব্জি চাষের নিরিখে গুরুত্বপূর্ণ। হুগলি, নদীয়া জেলাতেও সব্জির ব্যাপক ফলন হয়। একটু বেশি বৃষ্টি হলেই সব্জি নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
এই সময় দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় পাটের চাষ শুরু হয়েছে। ঝোড়ো হাওয়ায় ধানের মতো পাটগাছেরও ক্ষতি হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা।