কর্মে সাফল্য ও সুনাম বৃদ্ধি। ব্যবসায় অগ্রগতি ও প্রসার। অর্থাগম যোগ শুভ। স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ... বিশদ
ইতিমধ্যে বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ ও অন্যান্য কোভিড হাসপাতালে পরিদর্শন শুরু করে দিয়েছে স্বাস্থ্যদপ্তরের বিশেষজ্ঞ দল। সংক্রমণের সংখ্যা এখনও অনেকটা বেশি হওয়ায় বহু হাসপাতালের স্পেশালিটি আউটডোর বন্ধ করতে বা কমাতে হয়েছে। সেই পদক্ষেপ অব্যাহত রাখা হচ্ছে পরিস্থিতি অনুযায়ী। তিনভাগের একভাগ চিকিৎসক এবং প্রায় অর্ধেক নার্স পজিটিভ হওয়ায় সোমবার থেকে বিধাননগর মহকুমা হাসপাতালও নিজেদের সমস্ত স্পেশালিটি আউটডোর বন্ধ রাখছে। যদিও প্রতিদিনের রুটিন আউটডোর চলবে। তবে তা তিনটে ঘরে। পরিস্থিতি যা, তাতে রাতে অন কল ডাক্তার রাখা যাবে না। চিকিৎসকরা সুস্থ হয়ে কাজে যোগ দিলে ফের আগের অবস্থায় ফিরে আসা যাবে। এমনই জানিয়েছেন হাসপাতালের এক কর্তা।
এদিকে শনিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত রাজ্যে দৈনিক টিকাকরণ হয়েছে প্রায় ৬ লক্ষ ডোজ। এখনও পর্যন্ত বুস্টার ডোজ পেয়েছেন প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষ। ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সি ছাত্র-ছাত্রীদের টিকাকরণও অত্যন্ত দ্রুত গতিতে চলছে। প্রায় সাড়ে ২২ লাখ ছাত্র-ছাত্রী ইতিমধ্যেই প্রথম ডোজের টিকা পেয়ে গিয়েছে। করোনা আক্রান্ত হয়ে প্রায় ১০দিন হাসপাতালে ভর্তি থাকার পর এদিন ছুটি পেয়েছেন রাজ্যের স্বাস্থ্য অধিকর্তা ডঃ অজয় চক্রবর্তী।