গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ পাওয়ার সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
একই দাবিতে দমদমেও রেল অবরোধ হয়। সোমবার বিকেল ৪টে ১০ থেকে বিকেল ৫টে পর্যন্ত এই অবরোধ হয়। ওই অবরোধের জেরে আটকে যায় আপ ডানকুনি সহ বনগাঁ, শিয়ালদহ মেন লাইনের অনেকগুলি ট্রেন। ভিড় হয়ে যায় দমদম স্টেশনে। এদিন এয়ারপোর্ট ১ নম্বর গেটের মোড়ে পথ অবরোধ করেন মতুয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা। বিকেল সাড়ে ৪টে থেকে ৫টা পর্যন্ত এই অবরোধ চলে।
এদিন বিকালে সর্বভারতীয় মতুয়া মহাসংঘের তরফেই বিভিন্ন স্টেশনে অবরোধ শুরু হয়। শিয়ালদহ-বনগাঁ শাখার অশোকনগরের ৩ নম্বর রেলগেটে প্রায় ৫০ মিনিট অবরোধ চলে। যেহেতু রেলগেটে অবরোধ করা হয়েছিল, ফলে যশোর রোডও যানজটে থমকে পড়ে। যশোর রোডেও যানজট শুরু হয়। অবরোধ থেকে মতুয়ারা খুনি বিজেপি হটাও, দেশ বাঁচাও স্লোগান দেওয়ার পাশাপাশি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির পদত্যাগেরও দাবি তোলেন। এই শাখারই বনগাঁ স্টেশন, হৃদয়পুর, মধ্যমগ্রাম, বিরাটি সহ একাধিক স্টেশনে অবরোধ হয়। একই সঙ্গে শিয়ালদহ-হাসনবাদ শাখার মালতিপুর স্টেশনেও অবরোধ করেন মতুয়ারা। শিয়ালদহ-কৃষ্ণনগর শাখার কাঁচরাপাড়া স্টেশনে প্রায় ৩০ মিনিট মেন লাইনে ট্রেন অবরোধ করা হয়। ওই শাখার টিটাগড় স্টেশনেও অবরোধ হয়। মেন লাইনে অবরোধের জেরে অনেক ট্রেন বিভিন্ন স্টেশনে দাঁড়িয়ে পড়ে। অন্যদিকে, এদিন সন্ধ্যায় যুব তৃণমূল কংগ্রেসের পক্ষ থেকে চাকদহ শহরে একটি মোমবাতি মিছিলের আয়োজন করা হয়েছিল। মন্ত্রী রত্না ঘোষের নেতৃত্বে ওই মোমবাতি মিছিলের আয়োজন করা হয়েছিল।