কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
আমি মনে করি, টুর্নামেন্টে পরের দিকে কঠিন ম্যাচ খেলার থেকে প্রথম দিকে শক্তিশালী প্রতিপক্ষদের মোকাবিলা করে নেওয়া ভালো। সেক্ষেত্রে শুরুতে যদি ভালো ফর্ম মেলে ধরা যায়, তবে দলের মনোবল এবং টেম্পো অনেকটাই বেড়ে যায়। সেটা মাথায় রেখেই অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে নিজেদের সেরাটা উজাড় করে দিতে হবে ভারতীয় দলকে। এই ম্যাচটা জিততে পারলে আর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না কোহলিদের। সম্প্রতি অনবদ্য ক্রিকেট খেলছে অজি ব্রিগেড। বছর খানেক আগের দুঃসময় কাটিয়ে চেনা ছন্দে ফিরে এসেছে ওরা। দলটার মধ্যে দারুণ সংহতিও গড়ে উঠেছে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে, কঠিন সময়ে ওদের নাছোড়বান্দা মনোভাব। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে গত ম্যাচই তার প্রমাণ। বারবার চাপে পড়েও নিজেদের লক্ষ্যে অবিচল থেকেছে অস্ট্রেলিয়া। আর তারই পুরস্কার স্বরূপ দুর্দান্ত জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছেড়েছে অ্যারন ফিনচের দল।
এমন এক অনমনীয় প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে এবার প্রকৃত পরীক্ষার মুখে পড়তে হবে ভারতকে। তার আগে কোহলি ব্রিগেডকে পরম স্বস্তি দিয়েছে রহিত শর্মার ফর্ম। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে ওর দায়িত্বশীল ইনিংস বাকি ব্যাটসম্যানদের মানসিক বোঝা অনেকটাই কমিয়ে দেবে। পাশাপাশি যশপ্রীত বুমরাহও অনবদ্য বোলিং করেছে। ওভালের উইকেট যদি পেসারদের একটু সাহায্য করে, তবে এই ম্যাচেও অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটসম্যানদের ঝামেলায় ফেলবে বুমরাহ। ওকে যত দেখছি, ততই মুগ্ধ হচ্ছি। একই কথা বলতে হবে অজি পেসার মিচেল স্টার্ক সম্পর্কেও। ওর ওভারগুলো সতর্কতার সঙ্গে খেলতে হবে ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের।