কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
পুরসভা কর্তৃপক্ষের দাবি, নতুন বাসস্ট্যান্ড থেকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল জায়গাটি পঞ্চায়েত এলাকাধীন। তাই সেখানে পঞ্চায়েতের তরফে লাইটের ব্যবস্থা করা হোক।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শহরের সৌন্দর্যায়নের জন্য প্রায় সাত বছর আগে স্ট্রীট লাইটের পাশাপাশি বেশ কিছু রাস্তায় ত্রিফলা লাইট লাগানো হয়েছিল। তেমনি ভাবে নতুন বাসস্ট্যান্ড থেকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল পর্যন্ত ত্রিফলা লাইট লাগানো হয়েছিল। কিন্তু সময়ের ব্যবধানে সেই লাইটগুলি খারাপ হয়ে যায়। তারপর আর কোন সারানোর ব্যবস্থা করা হয়নি। বর্তমানে বাতিস্তম্ভগুলি থাকলেও সেইগুলিতে আর আলো জ্বলে না।
জানা গিয়েছে, নতুন বাসস্ট্যান্ড থেকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল পর্যন্ত যাওয়ার রাস্তার মাঝে রয়েছে একটি বেসরকারি নার্সিং ট্রেনিং ও শিক্ষক প্রশিক্ষণ বিদ্যালয়, রয়েছে কলেজ, পিএইচই দপ্তর সহ বেশ কয়েকটি ওষুধের দোকান। ফলে হাসপাতালের কর্মী সহ রোগী ও সাধারণ মানুষ রাস্তাটা দিয়ে চলাচল করে। রাত্রে লাইট না থাকায় অনেকেই অসুবিধায় পড়ে।
শহরের বাসিন্দাদের একাংশের দাবি, গুরুত্বপূর্ণ রাস্তাটিতে পুরসভার তরফ থেকে স্ট্রীট লাইটের ব্যবস্থা করা হোক। ফলে অনেক মানুষের অনেক সুবিধা হবে।
রঘুনাথপুর পুরসভার চেয়ারম্যান তরণী বাউরি বলেন, নতুন বাসস্ট্যান্ড থেকে সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল পর্যন্ত জায়গাটি পঞ্চায়েতের। এক সময় পুরসভার তরফ থেকে ত্রিফলা লাইট লাগানো হয়েছিল। ওই প্রকল্পের কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। অসুবিধার কথা আমাদের জানা আছে। পুরসভায় কোটি টাকা খরচে নতুন লাইট প্রকল্পের কাজ করা হবে। পঞ্চায়েতের জায়গা হলেও তখন আমরা কিছু লাইট ওই রাস্তায় লাগানোর ব্যবস্থা করব।