কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বেশ কয়েক মাস ধরেই ওই কিশোর ও তার কয়েকজন সহপাঠী বাথরুমে ক্যামেরা লাগিয়ে মহিলাদের নগ্ন ভিডিও তোলার কাজ করে চলেছিল। সোমবার গ্রামের একটি হাইস্কুলে ছাত্রীদের শৌচাগারেও ক্যামেরা লাগানোর পরিকল্পনা করে। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত লাগাতে পারেনি। সহপাঠীদের কাছ থেকেই বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হয়ে যায়। এদিন সকালে গ্রামবাসীরা ওই কিশোরের বাড়ি গিয়ে তাকে চেপে ধরেন। গ্রামের বাসিন্দা পলাশ প্রামাণিক, সুকুমার মাইতি, রাজীব জানা বলেন, তাকে জিজ্ঞাসা করতেই সে সমস্ত ঘটনার কথা স্বীকার করে নেয়। মোবাইলে তোলা কয়েকটি ভিডিও সে গ্রামবাসীদের দেখায়।
কিশোর জানিয়েছে, তার সঙ্গে ওই স্কুলের আরও চার-পাঁচ জন ছাত্র রয়েছে। সবাই মিলে যুক্তি করে ওই ভিডিওগুলি তুলে প্রথমে নিজেরাই বেশ কয়েকবার করে দেখত। তারপর একটি মেমোরি কার্ডে সেগুলি জমা রাখত। ওই কিশোরের এক সহপাঠী বলে, আগামী দিনে ওই ভিডিওগুলি দিয়ে সংশ্লিষ্ট মহিলাকে ব্লাকমেল করে টাকা হাতানোই ছিল তাদের মূল উদ্দেশ্য। তারা কম-বেশি ২৫০টিরও বেশি ভিডিও তুলেছে। যদিও পুলিস ওই কিশোরের সহপাঠীদের এদিন আটক করেনি।