কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
মৃতের বাবা মদন দাস বলেন, হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছেন যেখানে আগে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল সেখানে চিকিৎসা ঠিক হয়নি। রোগীর অবস্থা সঙ্কটজনক হওয়ায় সকালে কোচবিহার মেডিক্যাল কলেজে রেফার করা হয়। কোচবিহার নিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তায় মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। নার্সিংহোম মেয়ের চিকিৎসা না করে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছে। মৃতদেহ নার্সিংহোমের সামনে নিয়ে যাই। এই ধরনের চিকিৎসায় গাফিলতি কোনওভাবে মেনে নেওয়া যায় না। যদিও ওই নার্সিংহোমে ম্যানেজার বাবলা প্রামাণিক বলেন, আমি ওই সময়ে নার্সিংহোমে ছিলাম না। কি হয়েছে গোটা বিষয়টি জেনে তারপর প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়া হবে। নার্সিংহোমের সামনে অ্যাম্বুলেন্সে মৃতদেহ নিয়ে বিক্ষোভ দেখালেও মাথাভাঙা থানায় এই নিয়ে কোনও লিখিত অভিযোগ জমা পড়েনি বলে পুলিস জানিয়েছে। থানার এক অফিসার জানিয়েছেন, অভিযোগ এলে তদন্ত করে দেখা হবে।