কাজকর্মে প্রতিকূলতা কেটে ক্রমোন্নতি। সন্তানের আচরণে ও মতিগতি নিয়ে চিন্তা। অর্থাগম হবে। ... বিশদ
গতবছর পর্যন্ত এই রাস্তায় মহেন্দ্রগঞ্জ বাজার ও সংলগ্ন এলাকায় হাঁটু জল জমে থাকত। কালিয়াগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি প্রকাশ কুণ্ডু বলেন, কালিয়াগঞ্জ হাসপাতাল রোড চলাচলের অযোগ্য ছিল। বৃষ্টি হলেই কালিয়াগঞ্জ শহরের মহেন্দ্রগঞ্জ বাজার সংলগ্ন এলাকায় হাসপাতাল রোডে হাঁটু জল জমত। বাসিন্দারা বলছেন, এখনও কালিয়াগঞ্জে তেমন বৃষ্টি নেই। তাই জল জমা এখনও শুরু হয়নি। তবে বর্ষায় জল জমে ভোগান্তি বাড়বে বলে মনে হচ্ছে। এদিকে এখনও নিকাশিনালা ও রাস্তা তৈরির কাজ শেষ হয়নি। কালিয়াগঞ্জ ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতির কথায়, আমরা চাই দ্রুত কাজ শেষ হোক।
টোটোচালক জয়ন্ত সরকার বলেন, বর্ষার সময় এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করাটাই সমস্যা হয়ে দাঁড়ায়। এবছর রাস্তা ও ড্রেনের কাজ হচ্ছে। তবে কাজ দ্রুত শেষ হয়ে গেলে ভালো হয়। কাজ যেভাবে চলছে, তাতে বর্ষার আগে শেষ হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি না। রাস্তার দু’ধারে নিকাশিনালা তৈরি হলেও তা সম্পূর্ণভাবে সংযোগ হয়নি।
কবে এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাবেন এলাকার বাসিন্দারা? কালিয়াগঞ্জ পুরসভার চেয়ারম্যান রামনিবাস সাহা বলছেন, আগে যে পরিমাণে বৃষ্টির জল কালিয়াগঞ্জ শহরে জমত, তা এখন জমে না। বৃষ্টির পর কালিয়াগঞ্জ হাসপাতাল রোড আমি নিজে ঘুরে দেখেছি। রাস্তায় জল বেশিক্ষণ জমে থাকেনি। রাস্তা তৈরির কাজও দ্রুত হচ্ছে। তবে হাসপাতাল রোডে জমিজট আছে। তা মিটলেই বড় নিকাশিনালার কাজও দ্রুত শেষ হয়ে যাবে।