ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
গতকাল সুরাত মিউনিসিপ্যাল ইনস্টিটিউট অফ মেডিক্যাল এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ হাসপাতালে এসএমসিতে প্রশিক্ষণরত মহিলা কর্মীদের স্থায়ীকরণের জন্য মেডিক্যাল টেস্ট ছিল। চাকরিতে স্থায়ীকরণের ক্ষেত্রে এই শারীরিক পরীক্ষা দেওয়া বাধ্যতামূলক বলে সরকারি সূত্রে জানানো হয়েছে। নিয়ম অনুযায়ী একজন মহিলা চিকিৎসক সম্পূর্ণ পৃথক ঘরে সংশ্লিষ্ট মহিলা প্রার্থীর শারীরিক পরীক্ষা করবেন। সেই ঘরে তৃতীয় কোনও ব্যক্তির উপস্থিতি কাম্য নয়। কিন্তু গতকাল হাসপাতালের প্রসূতি বিভাগে বিবস্ত্র করিয়ে মহিলা প্রার্থীদের ‘প্রেগনেন্সি টেস্ট’ করা হয় বলে অভিযোগ। কর্পোরেশনের কর্মচারী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক আহমেদ শেখ বলেছেন, ‘মহিলা প্রার্থীদের শারীরিক পরীক্ষা করার সময় প্রসূতি বিভাগে কমপক্ষে ১০ জনের উপস্থিতি ছিল বলে জানা গিয়েছে। চাকরিতে স্থায়ীকরণে এই শারীরিক পরীক্ষার বিরোধী নয় সংগঠন। কিন্তু, পরীক্ষা-পদ্ধতিতে পরিবর্তন আনতে হবে। লজ্জা-সম্ভ্রম রক্ষা করেই মহিলাদের শারীরিক পরীক্ষা নেওয়া বাধ্যতামূলক করতে হবে।’