উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
করোনা পরিস্থিতির জেরে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার উপরই গুরুত্ব দিয়েছে রাজ্য সরকার। মাস্ক পরা, সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার বার্তা দেওয়া হচ্ছে। এই দিনটিকে সংস্কৃতি দিবস হবে পালন করা হয়। নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ দপ্তরের উদ্যোগে অনুষ্ঠান হয়। বিশিষ্টদের হাতে মাস্ক তুলে দেন মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস। ক্রীড়াজগতের দিকপাল ও বিভিন্ন ক্লাবের প্রতিনিধিরা হাজির ছিলেন অনুষ্ঠানে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে আমন্ত্রিতদের বসার চেয়ার রাখা হয়েছিল নির্দিষ্ট দূরত্বে। এমনকী, মঞ্চেও চেয়ার ছিল দূরত্ব বজায় রেখে। যে মাস্ক বিতরণ হয় তাতে লেখা ছিল, ‘বাংলা আমার মা।’ তার নীচে লেখা পশ্চিমবঙ্গ সরকার।
বেহালায় রাখীবন্ধন এবং মাস্ক বিতরণের কর্মসূচিতে যোগ দেন তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেন, শঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই, সচেতন হওয়া দরকার। চেতলাতে মাস্ক বিতরণ করেন কলকাতা পুরসভার প্রশাসক ফিরহাদ হাকিম। তাঁর বক্তব্য, এবার সামাজিক দূরত্ব বিধি বজায় রাখতে হচ্ছে। তার জন্য হৃদয় থেকে শুভেচ্ছা।
কলকাতা ও শহরতলির বিভিন্ন জায়গাতেই মাস্ক বিতরণ করে তৃণমূল নেতৃত্ব। কৃষ্ণা চক্রবর্তী, বৈশ্বানর চট্টোপাধ্যায়রা হাজির ছিলেন। স্বাস্থ্যকর্মীদের হাতে রাখী পরিয়ে দেন কলকাতা পুরসভার কো-অর্ডিনেটর সুদর্শনা মুখোপাধ্যায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় কিছুদিন আগেই ভাইরাল হয়েছে ‘চা-কাকু’ মৃদুল দেবের একটি বক্তব্য। তাঁকে রাখী ও মিষ্টি দিয়ে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ মিমি চক্রবর্তী।
করোনা মোকাবিলার জন্য এবার রাখিবন্ধন উৎসবে খানিকটা ভাটা পড়ে। সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে শুভেচ্ছা জানানোর পর্ব চলেছে দিনভর। বেশিরভাগ জায়গাতেই ছোট করে অনুষ্ঠান হয়েছে। ঘরোয়া কর্মসূচিতে এদিন বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে ফিরেছেন অনেকেই। উত্তরবঙ্গের কালচিনিতে বিজেপির জনপ্রতিনিধি ও পদাধিকারীরা তৃণমূলে যোগ দেন। তৃণমূল নেতৃত্ব বলেছে, করোনার মোকাবিলায় রাজ্য সরকার লড়াই করছে। এই অবস্থায় বিজেপি মানুষের পাশে না থেকে শুধু উস্কানিমূলক বক্তব্য দিয়ে যাচ্ছে। মানুষ এর জবাব দেবেন।