কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
সন্দেশখালির বাদশা কোথায় কোথায় সম্পত্তি কিনেছেন, তার তথ্য জোগাড় করতে শুরু করেছে ইডি। উত্তর ২৪ পরগনা ও কলকাতার বিভিন্ন রেজিস্ট্রি অফিসে ২০১৫ থেকে ২০২২-এর মধ্যে যে সমস্ত জমি বা ফ্ল্যাট নথিভুক্ত করা হয়, তার নথি সংগ্রহ করেছেন তদন্তকারীরা। সেগুলি ঘেঁটে তাঁরা জানতে পারছেন, ২০১২ সালে বাইপাস লাগোয়া পঞ্চান্ন গ্রামে দশ লক্ষ টাকায় একটি দু’কামরার ফ্ল্যাট কিনেছিলেন শাহজাহান। সামান্য কিছু টাকা চেকে দেওয়া হয়। বাকি লেনদেন হয়েছিল নগদে। এখানে তিনি নগদ টাকা গচ্ছিত রাখতেন বলে জেনেছে ইডি। পরে এই ফ্ল্যাট তিনি আবার বিক্রি করে দেন। এক্ষেত্রে লেনদেনের মোড কী ছিল, তা জানার জন্য ব্যাঙ্কের কাছ থেকে তথ্য তলব করেছেন এজেন্সির অফিসাররা। তাঁরা জেনেছেন, নিউটাউনে চারটি ফ্ল্যাট কিনেছিলেন বেতাজ বাদশা। এগুলি নিজের নামে ছিল। এক্ষেত্রে পরিচিত প্রোমোটারকে ফ্ল্যাটের দাম মেটান নগদে। লেনদেনের ভুয়ো বিল তৈরি করা হয়। ওই প্রোমোটারকে বিপুল পরিমাণ নগদ পাঠান। শাহজাহানের কালো টাকা নিজের ব্যবসায় খাটিয়ে ওই প্রোমোটার সাদা করে দেন বলে অভিযোগ। এই ফ্ল্যাটগুলির চাবি থাকত শরিফুলের কাছে। তিনি সমস্ত কিছু দেখভাল করতেন। তাঁকে তলব করা হচ্ছে বলে খবর। এর বাইরে নিউটাউন এলাকায় আরও গোটা পাঁচেক ফ্ল্যাট কিনেছেন বলে তথ্য পেয়েছে এজেন্সি। এগুলি নিয়ে খোঁজখবর চলছে।