উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে শুরুতে পিছিয়ে পড়েও ২-১ ব্যবধানে সিরিজ জিতেছে ইংল্যান্ড। আসন্ন সিরিজে যা তাদের আত্মবিশ্বাস জোগাবে। তবে পরিসংখ্যান বলছে রুট-স্টোকসদের কাজটা খুব একটা সহজ হবে না। ইংল্যান্ডের মাটিতে শেষ দুটি সিরিজে (২০১৬ ও ২০১৮) হারেনি পাকিস্তান। এবারও যথেষ্ট সিরিয়াস আজহার আলির নেতৃত্বাধীন পাক ব্রিগেড। টেস্ট সিরিজের জন্য এক মাস আগেই ইংল্যান্ডে পৌঁছে গিয়েছে তারা। টেস্ট সিরিজে ভালো পারফরম্যান্স করার ব্যাপারে দারুণ প্রত্যয়ী পাকিস্তান দল। সাংবাদিক সম্মেলনে অধিনায়ক আজহার আলি জানিয়েছেন, ‘আমরা সকলেই অন্যরকম একটা অনুভূতি টের পাচ্ছি। কারণ দীর্ঘদিন পর ক্রিকেট খেলার সুযোগ পাচ্ছে সবাই। তবে ২২ গজে আমাদের কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হবে। ইংল্যান্ডের কন্ডিশনে খেলাটা সবসময়ই কঠিন। কিন্তু গত এক মাসে এখানকার কন্ডিশনের সঙ্গে আমরা দারুণভাবে মানিয়ে নিয়েছি। এখন মাঠে নিজেদের দক্ষতার নিদর্শন রাখতে চাই।’
পাকিস্তান দল তারুণ্য নির্ভর হলেও বেশ কিছু প্রতিভাবান ক্রিকেটার রয়েছে তাদের দলে। তাই এশিয়ার দেশটিকে হেলাফেলা করতে রাজি নয় ইংল্যান্ড। অধিনায়ক জো রুট বলেছেন, ‘ওয়েস্ট ইন্ডিজের চেয়ে পাকিস্তান শক্তিশালী দল। ওদের বোলিং লাইন আপ বিশ্বমানের। গত দুটি সফরে তারা বোলারদের হাত ধরে সাফল্য পেয়েছে। এছাড়া ওদের ব্যাটিং গভীরতাও বেশ ভালো। তাই সিরিজে দারুণ লড়াই হবে। আমাদের আরও ভালো খেলতে হবে। বোলাররা দারুণ ফর্মে রয়েছে। ব্রড-অ্যান্ডারসন-আর্চার গত সিরিজে সাফল্য পেয়েছে। ব্যাটসম্যানরাও কম-বেশি রানের মধ্যে রয়েছে। আশা করছি, পাকিস্তানের বিপক্ষে, সেরা পারফরম্যান্সই আমরা মেলে ধরতে সক্ষম হব।’