কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতির সূচনা। ব্যবসায়ীদের উন্নতির আশা রয়েছে। বিদ্যার্থীদের সাফল্যযোগ আছে। আত্মীয়দের সঙ্গে মনোমালিন্য দেখা দেবে। ... বিশদ
মন্ত্রী বলেন, আমি বাড়িতে থাকলে সপ্তাহে অন্তত একটি দিন সাধারণ মানুষের কথা শুনি। এলাকার সমস্যার কথা শুনি। তারপর সাধ্য মতো সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করি। এটা ভোট বা কোনও ব্যক্তিগত স্বার্থের জন্য নয়, আমি রাজনীতিতে আসার আগে থেকেই মানুষের সেবা করি। রাজনীতিতে এসে আরও বেশি মানুষের সেবা করার সুযোগ পাচ্ছি।
‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচির পাশাপাশি সারাবছর সাধারণ মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ রাখতে মন্ত্রী জাকির হোসেন তাঁর রঘুনাথগঞ্জের বাসভবনে নিয়মিত জনতার দরবারে বসছেন। জঙ্গিপুর বিধানসভার পাশাপাশি রঘুনাথগঞ্জ বিধানসভার মানুষের ও এলাকার সমস্যার সমাধান করতে এদিন বিধায়ক আখরুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে তিনি জনতার দরবার করেন। মন্ত্রী ও বিধায়ক সাত সকালেই বসে পড়েন জনতার দরবারে। তারপর একে একে সাধারণ মানুষ তাঁদের সমস্যার কথা জানাতে থাকেন। ভুরকুণ্ডার ফকির মিঁয়া বলেন, আমার একটি পা নেই। কাজ করতে পারি না। মন্ত্রীর কাছে এসেছিলাম, তিনি আমাকে হাজার তিনেক টাকা দিয়েছেন।
দরবারে কেউ কেউ এনআরসি নিয়ে আতঙ্কের কথা জানান। তা শুনেই মন্ত্রী সাফ জানিয়ে দেন, কোনওভাবেই রাজ্যে চালু হবে না এনআরসি। তিনি বলেন, আমাদের নেত্রী তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার বলে আসছেন, রাজ্যে কোনও অবস্থাতেই এনআরসি চালু করা হবে না। বিজেপি সাম্প্রদায়িক মেরুকরণের জন্য এনআরসি চালু করতে চাইছে। সে স্বপ্ন কোনওভাবেই এরাজ্যে বাস্তবায়িত হবে না। দিদি বারবার বলার পরেও আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণ দেখছি না। আপনারা নিশ্চিন্তে থাকুন।