প্রশাসনিক রাজকর্মচারীদের কর্ম ব্যস্ততা বৃদ্ধি। দুপুর থেকে চিন্তার অবসান ও বাধামুক্তি। ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০২৩ সালের শুরুতেই ডালখোলা পুর কর্তৃপক্ষ শহর সাজাতে বাসস্টপের মতো জনবহুল এলাকায় ঘড়ি ঘর তৈরি করার উদ্যোগ নেয়। এজন্য পুরসভার নিজস্ব ফান্ড থেকে ১৯ লক্ষ টাকা খরচ হবে বলেও জানান হয়েছিল। গোটা বিষয়ে সেসময় আলোড়ন পড়ে গিয়েছিল। প্রকল্পটি হাতে নেওয়ার পর ইতিমধ্যেই এক বছর পেরিয়ে গিয়েছে। কিন্তু ঘড়ি ঘর কোথায়? প্রশ্ন উঠছে শহরে। তা হলে কি শুধু শুধু সরকারি জমিতে থাকা দোকানদারদের সরিয়ে দেওয়া হল?
ডালখোলা পুরসভার চেয়ারম্যান স্বদেশ সরকার বলেন, রাজ্য পুরদপ্তরে প্রকল্পটি পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু সেখানে পাশ হয়নি। আবার নতুন করে করতে হবে। নির্বাচনবিধি উঠে যাওয়ার পর ফের সবকিছু ঠিক করে পাঠাব।
স্থানীয় সিপিএম নেতা সুজিত দে সরকার বলেন, তৃণমূল পরিচালিত পুরসভা কর্তৃপক্ষ মানুষকে এমন অনেক প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এনবিএসটিসি’র বাস টার্মিনাস, প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের উন্নয়ন, ঘড়ি টাওয়ার এমন নানান সময় নানান প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। কিন্তু বাস্তবে সেগুলি একটিও হয়নি। পুর এলাকায় উন্নয়ন প্রায় স্তব্ধ হয়ে আছে। জল পরিষেবার মতো পরিষেবাও পুর এলাকায় এখনও সার্থক হয়নি। বহু মানুষ জল পায় না।
বাসিন্দারা বলছেন, শহরের উন্নয়ন হোক সঙ্গে সৌন্দর্যায়নও চলুক। পাশাপাশি সাধারণ পরিষেবা জল, স্বাস্থ্য, যোগযোগ, জঞ্জাল পরিষ্কারও যাতে নিয়মিত হয় সেদিকেও নজরদারি বৃদ্ধি করা উচিত।