বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
পঞ্চায়েত সমিতির ওই নদীঘাট এবং হাটবাজারগুলি নিলাম করার জন্য চলতি বছরের এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহেই টেন্ডার ডাকার কথা ছিল। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে লকডাউন শুরু হবার জন্য টেন্ডার ডাকা যায়নি। এখন নিলাম প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার জন্য পঞ্চায়েত সমিতির তহবিলে অর্থ আসবে। এদিন এই নিলাম কর্মসূচিতে পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, সহ সভাপতি, কর্মাধ্যক্ষ, সদস্য, জয়েন্ট বিডিও সহ আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন।
তুফানগঞ্জ-১ পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তৃণমূল কংগ্রেসের ছামিউল ইসলাম বলেন, এদিন সুষ্ঠুভাবে নিলাম পর্ব শেষ হয়েছে। দ্বীপরপাড় নদীঘাট, দেউচড়াই হাট, চিকলিগুড়ি হাট এবং মুগাভোগ বাজারটি নিলাম করা যায়নি। ওই ঘাট এবং হাটবাজারগুলির ইজারাদাররা এদিন নিলাম কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন না। তবে কৃষ্ণপুরহাট ১৩ হাজার টাকায়, আলুধোওয়া বাজার ১৫ হাজার টাকায় এবং বালাভূত নদীঘাট ৭ লক্ষ ৫ হাজার টাকায় নিলাম করা হয়েছে। পঞ্চায়েত সমিতির তহবিলে সাড়ে আট লক্ষ টাকার মত আয় হবে। বাকি থাকা ওই হাট এবং নদীঘাটগুলিও নিলাম করে দেওয়া হবে। তারজন্য পরবর্তীতে একটি নির্দিষ্ট দিন ঠিক করে টেন্ডার ডাকা হবে। তুফানগঞ্জ-১ পঞ্চায়েত সমিতির অধীনে ছ’টি হাট, একটি বাজার এবং আটটির মতো নদীঘাট রয়েছে। প্রতিবছর এগুলি ইজারাদারদের কাছে নিলাম করে দেওয়া হয়। এর থেকে পঞ্চায়েত সমিতির তহবিলে অর্থ আসে। ওই টাকা ব্লকের বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে লাগানো হয়।
পঞ্চায়েত সমিতি সূত্রে জানা গিয়েছে, এ বছর সময়মতো হাটবাজার এবং নদীঘাটগুলি নিলাম করা যায়নি। তবে গত অর্থ বছরে যাঁরা নিয়েছিল তাঁদেরকেই ওই হাটবাজার এবং নদীঘাটগুলি চালানোর জন্য সময় বর্ধিত করে দেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে লকডাউন কিছুটা শিথিল হওয়ার জন্য পঞ্চায়েত সমিতি ওই হাটবাজার এবং নদীঘাটগুলি নিলাম করার পদক্ষেপ নেয়। তারজন্য আগেই টেন্ডার ডাকা হয়েছিল। এরপরেও কয়েকটি হাট বাজারের ইজারাদাররা নিলামে অংশ নেননি।