কর্মলাভের যোগ আছে। ব্যবসায় যুক্ত হওয়া যেতে পারে। কর্মক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। বুদ্ধিমত্তার জন্য প্রশংসা জুটবে। ... বিশদ
সংসদ সদস্য সুকান্ত মজুমদার বলেন, আমরা বেশ কিছুদিন ধরে দেখছি আবাস যোজনার ঘর নিয়ে তৃণমূল দুর্নীতি করছে। এরকম অনেক তালিকা পাওয়া গিয়েছে। আমরা এনিয়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে ঘুরব। কে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও ঘর পাননি এবং কে দুর্নীতি করে ঘর পেয়েছে সেনিয়ে তালিকা তৈরি করে প্রথমে জেলাশাসক ও পরে কেন্দ্রীয় সরকারের নগর উন্নয়ন দপ্তর এবং তারপরে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে পাঠাব। এই দুর্নীতি নিয়ে সঠিক তদন্ত চাই।
আবাস যোজনার ঘর নিয়ে বালুরঘাট পুরসভার পুরনো ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের একাধিক তৃণমূল নেতা-নেত্রীর বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তোলে বিজেপি। বিজেপির অভিযোগ, আগেই ১৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তথা পুরসভার ভাইস চেয়ারপার্সন বেবি বর্মন সহ একাধিক নেতা-নেত্রীর ঘর নিয়ে অনিয়ম প্রকাশ্যে এসেছে। এবার ওই ওয়ার্ডেরই আরও সাত জন তৃণমূল নেতা অনিয়ম করে ঘর নিয়েছেন। ঘটনায় বালুরঘাট টাউন বিজেপি ফের পুরসভার প্রশাসক তথা মহকুমা শাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছে। যদিও তৃণমূল নেতৃত্ব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
সোমবার বালুরঘাট টাউন বিজেপি সভাপতি সুমন বর্মন বলেন, ১৪ নম্বর ওয়ার্ডেরই তৃণমূল চেয়ারম্যান সহ আরও ছয় জন তৃণমূল নেতা-নেত্রী আবাস যোজনার ঘর নিয়ে দুর্নীতি প্রকাশ্যে আনলাম। ভাবতে অবাক লাগে বালুরঘাট শহরে যেখানে প্রচুর গরিব মানুষ ঘর পায়নি সেখানে যাঁর দুই তলা বাড়ি আছে তিনি ঘর পান কী করে। এনিয়ে এদিন আমরা মহকুমা শাসকের কাছে ফের লিখিত অভিযোগ জানিয়েছি। তৃণমূলের বালুরঘাট টাউন সভাপতি সুভাষ চাকী বলেন, পুরোপুরি মিথ্যা অভিযোগ। সরকারি আধিকারিকরা সঠিক তদন্ত করেই ঘরের অনুমোদন দিয়েছেন। বিজেপি ভোটের আগে মিথ্যা অভিযোগ আনছে। বালুরঘাট পুরসভার প্রশাসক তথা মহকুমা শাসক বিশ্বরঞ্জন মুখ্যোপ্যাধ্যায় বলেন, এখনও অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে খতিয়ে দেখা হবে।