উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
স্থানীয় ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, অভিযুক্তরা ময়নাগুড়ি সদরের আনন্দনগরে বাড়িভাড়া নিয়ে ছিল। তারা সেখানে একটি অফিস খুলেছিল। এরা মূলত চাকরি দেওয়ার নামে ময়নাগুড়ি, চ্যাংরাবান্ধা সহ বিভিন্ন এলাকার বেকার যুবক যুবতীদের কাছ থেকে ২৫-৩০ হাজার টাকা করে নেয়। প্রত্যেককেও ওরা বলে কম্পিউটার শেখাবে। তাদের কাছ থেকে পুলিস প্রচুর ফর্ম বাজেয়াপ্ত করেছে।
ময়নাগুড়ি মাধবডাঙার এক স্কুল ছাত্রী বলে, ওরা কম্পিউটার শেখানো এবং কোর্স শেষে চাকরি দেওয়ার নাম করে ৩০ হাজার টাকা দাবি করে। ৪০০০ টাকা দেওয়া হয়েছিল। বাকি টাকা এদিন দেওয়ার কথা ছিল। এদিন বাবাকে নিয়ে ওদের অফিসে যাই। কিন্তু বাবা দেখে অফিস থাকলেও কোনও কম্পিউটার নেই। এরপরেই বাবা পুলিসে সবটা জানায়। পুলিস অভিযুক্তকে ধরে। আমি প্রতারণার শিকার হয়েছি।
পুলিস অভিযুক্তকে জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে মহিলাকে ধরে। পরে জানতে পারে অনেকের কাছ থেকেই ওরা ২৫-৩০ হাজার টাকা নিয়ে কয়েক লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে। কোনও কম্পিউটার ক্লাস করায় না। এদিন আনন্দনগরে হানা দিয়ে পুলিস প্রচুর ফর্ম উদ্ধার করে। তাতে বেশকিছু ছাত্রছাত্রীর নামও পায়। যারা টাকা দিয়ে ভর্তি হয়।
ময়নাগুড়ি থানার আইসি তমাল দাস বলেন, অভিযুক্তদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। আমরা তদন্ত শুরু করেছি। যদিও অভিযুক্তরা তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করে। বহরমপুরের ওই যুবক বলে, মিথ্যা অভিযোগ তোলা হচ্ছে। হাতেকলমে কম্পিউটার শেখানো হবে। আমরা ছেলেমেয়েদের সেজন্য ভর্তি নিচ্ছিলাম।