উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
উল্লেখ্য, ন্যূনতম মজুরি নির্ধারণ ইস্যুতে সম্প্রতি বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ অজিত মিশ্রর নেতৃত্বে একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্র। ওই কমিটি উল্লিখিত ইস্যুতে সরকারকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেবে। কিন্তু এই কমিটির মেয়াদ তিন বছর পর্যন্ত রাখায় প্রশ্ন উঠতে শুরু করে, তাহলে কি তিন বছরের আগে কোনও পদক্ষেপ নেবে না সরকার? শ্রমমন্ত্রকের কাছে আসতে থাকে একের পর এক অভিযোগ। তার জেরেই সরকার বিবৃতি প্রকাশের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
শ্রমমন্ত্রক জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই গত ১৪ জুন বিশেষজ্ঞ কমিটির প্রথম বৈঠক হয়েছে। দ্বিতীয় বৈঠকটি হবে আগামী ২৯ জুন। কিন্তু কেন তিন বছর পর্যন্ত মেয়াদ রাখা হয়েছে ওই কমিটির? শ্রমমন্ত্রক জানিয়েছে, ন্যূনতম মজুরির হার নির্ধারণের পরেও যাতে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞ কমিটির কাছ থেকে সরকার প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিতে পারে, সেই কারণেই এই সময়সীমা দেওয়া হয়েছে।