উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
এন আই এ সূত্রে জানা গিয়েছে, সরিকুল অনেকদিন ধরেই বাংলাদেশ থেকে জাল নোট মালদহে নিয়ে আসছিল। তার মাধ্যমেই সেই নকল নোট যাচ্ছিল বিভিন্ন জেলায়। জাল নোট পাচারের ঘটনার তদন্তে নেমে তার নাম পাওয়ার পর এন আই এ তার বিরুদ্ধে এফআইআর করে। এন আই এ’র কাছে খবর ছিল, সে বাংলাদেশে বসে জাল নোটের কারবার চালাচ্ছে। তার শাগরেদরা সক্রিয় এই রাজ্যে। মূলত জাল ৫০০ টাকার নোট ঢোকানো হচ্ছে। সূত্র মারফত এন আই এ অফিসাররা আরও জানতে পারেন, সরিকুল মাঝেমধ্যে মালদহে এসে জাল নোট কারবারিদের সঙ্গে বৈঠক করে যাচ্ছে। ফলে তার উপর নজরদারি চলছিলই। কিছুদিন আগে এন আই এ জানতে পারে, দৌলতপুর সীমান্ত এলাকায় একটি গ্রমে ঢুকেছে সে। সেইমতো সেখানকার বিএসএফে ক্যাম্পে পৌঁছন তদন্তকারীরা। এরপর সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সঙ্গে যৌথ অভিযান চালিয়ে ওই গ্রাম থেকেই ধরা হয় জাল নোট কারবারের এই বড় চাঁইকে। জেরায় সে জানিয়েছে, এখানে কয়েকদিন আগে এসে সে শাগরেদদের সঙ্গে বৈঠক করে। এখান থেকে তার বাংলাদেশ পালানোর ছক ছিল। তাকে জেরা করে জানার চেষ্টা হচ্ছে, এই মুহূর্তে মালদহে জাল নোটের কারবার কারা কারা নিয়ন্ত্রণ করছে এবং তারা কোথায় রয়েছে। ধৃতকে নিজেদের হেফাজতে নিচ্ছে এন আই এ।