উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
ঘটনাটি চলতি বছরের ২৭ এপ্রিল আগ্রার শ্রী পারস হাসপাতালের। জানা গিয়েছিল, সকালে মহড়া শুরু হয়। সেই মোতাবেক আইসিইউতে ৫ মিনিটের জন্য অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তাতেই মারা যান ২২ জন। এই অভিযোগকে অক্সিজেন জুগিয়েছিল হাসপাতাল মালিক অরিঞ্জয় সিংয়ের একটি অডিও ক্লিপস। যাতে মক ড্রিলের কথা স্বীকার করে নিয়েছিলেন তিনি। এমনকী, মহড়ার পরেই রোগীদের শরীর নীল হয়ে যাওয়ার কথাও বলেছিলেন তিনি। কিন্তু বিতর্ক তৈরি হতেই অরিঞ্জয় দাবি করেন, ওই বক্তব্য তাঁর নয়। কিন্তু তাতে বিতর্ক থামেনি। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই তোলপাড় পরে যায় উত্তরপ্রদেশে। চাপে পড়ে তদন্তের নির্দেশ দেয় যোগী আদিত্যনাথের প্রশাসন। তৈরি হয় দু’টি কমিটি। সম্প্রতি সেই রিপোর্ট জমা পড়ে প্রশাসনের কাছে। তার ভিত্তিতে শুক্রবার রাতে একটি সার্বিক রিপোর্ট প্রকাশ করেন জেলাশাসক প্রভু এন সিং। তাতে হাসপাতালের বিরুদ্ধে ওঠা সমস্ত অভিযোগ কার্যত খারিজ করে দেওয়া হয়েছে। রিপোর্টে বলা হয়েছে, মক ড্রিল হিসেবে অক্সিজেন বন্ধের কোনও প্রমাণ মেলেনি। যার অর্থ, প্রাণবায়ুর অভাবে ২২ জনের মৃত্যুর যে অভিযোগ উঠেছে, তা ঠিক নয়। হাসপাতালে পর্যাপ্ত অক্সিজেন ছিল। পাশাপাশি তদন্ত কমিটি জানিয়েছে, ২৬ ও ২৭ এপ্রিলের মধ্যে কো-মরবিডিটি ও অন্যান্য শারীরিক কারণে ১৬ জনের মৃত্যু হয়েছিল। হাসপাতালকে ক্লিনচিট দিয়ে ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে, রোগীদের শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা ও হাইপোক্সিয়ার উপসর্গ পর্যবেক্ষণ করেছিল কর্তৃপক্ষ।