উচ্চতর বিদ্যায় সফলতা আসবে। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে মানসিক অস্থিরতা ... বিশদ
তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গের শান্তির পরিবেশ নষ্ট করতে চাইছে বিজেপি। তাই আলিপুরদুয়ারের বিজেপির এমপি উত্তরবঙ্গকে আলাদা রাজ্যে করার কথা বলেছেন। তাঁর এমন প্ররোচনামূলক মন্তব্যে বিচ্ছিন্নতাবাদি শক্তি বৃদ্ধি পাবে। তাই বিজেপির এমপি’র বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানিয়ে থানায় এফআইআর করেছি। তিনি আরও বলেন, কোনও মতেই বিজেপির বঙ্গভঙ্গের চক্রান্ত মেনে নেওয়া হবে না।
শনিবার কোচবিহারের একটি হোটেলে বিজেপি এমপি, এমএলএদের বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন বারলা। সেখানেও তিনি বলেন, উত্তরবঙ্গের মানুষ উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত হয়ে আছে। বাংলাদেশে থেকে প্রচুর অনুপ্রবেশ হয়েছে। তাই চা বলয়ের বাসিন্দারা নিজেদের এলাকায় কাজ পাচ্ছেন না। তাঁদের ভিনরাজ্যে কাজের সন্ধানে যেতে হচ্ছে। এরপরই বিজেপির বিরুদ্ধে সুর চড়ায় বিরোধীরা।
দিনহাটা থানার পাশাপাশি রবিবার রাতেই কোচবিহার কোতোয়ালি থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করে তৃণমূল যুব কংগ্রেসে নেতা রাহুল রায়। থানায় লিখিত অভিযোগের পর তিনি বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সময়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত এটা বললে কেউ বিশ্বাস করবেন না। বরঞ্চ যিনি এমনটা বলবেন তাঁর মতো বড় মিথ্যাবাদী আর কেউ নেই। মুখ্যমন্ত্রী বরাবর উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গকে একযোগে উন্নয়নযজ্ঞে শামিল করছেন। বিজেপি এমপি পৃথক রাজ্য কিংবা কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের দাবি তুলে উত্তরবঙ্গের শান্তি বিঘ্নিত করতে চাইছেন, যা মোটেই কাম্য নয়। এটা ষড়যন্ত্র। তাই তাঁর বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ জানাই।
এ বিষয়ে রাজ্য বিজেপির মুখপাত্র দীপ্তিমান সেনগুপ্ত বলেন, প্রতিদিন বিজেপি কার্যকর্তাদের নামে হাজার হাজার অভিযোগ করা হয়। তাই কে কোথায় অভিযোগ করেছে তা নিয়ে কোনও উত্তর দেওয়ার প্রয়োজন বোধ করি না।