উচ্চবিদ্যার ক্ষেত্রে সাফল্য আসবে। হিসেব করে চললে তেমন আর্থিক সমস্যায় পড়তে হবে না। ব্যবসায় উন্নতি ... বিশদ
সংস্থা সূত্রে খবর, গত মাসের ১৫ জুলাই থেকে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতিষেধকের ডোজ দেওয়া শুরু হয়েছিল। তাতে দেখা গিয়েছে, মানবদেহে এই প্রতিষেধক প্রাথমিকভাবে কোনও পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করছে না। কাজেই এই প্রতিষেধক নিরাপদ এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সক্ষম বলে নিশ্চিত হওয়া গিয়েছে। এবার পরবর্তী পর্যায়ে দেখা হবে এই প্রতিষেধক কীভাবে মানবদেহে অ্যান্টিবডি তৈরি করছে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার উপর কী প্রভাব পড়ছে। এছাড়া প্রতিষেধকের কতগুলি ডোজ নেওয়ার প্রয়োজন এবং কতদিন পর্যন্ত এর প্রভাব মানবদেহে থাকছে। এইসব বিষয়গুলিই দ্বিতীয় পর্যায়ের পরীক্ষায় খতিয়ে দেখা হবে।