ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
এছাড়া, জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা বাতিল করার পর স্থানীয় যুবকদের সন্ত্রাসবাদে যোগ দেওয়ার সংখ্যা অনেকটাই কমেছে বলে দাবি করেছেন ওই সেনা আধিকারিক। তাঁর কথায়, জম্মু ও কাশ্মীর ভেঙে দু’টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল তৈরির আগে পর্যন্ত মাসে কমবেশি ১৪ জন জঙ্গি দলে নাম লেখাত। বর্তমানে সেই সংখ্যাটা কমে দাঁড়িয়েছে মাত্র পাঁচে। এর কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে একদিকে যেমন তিনি ‘অপারেশন মা’-এর উল্লেখ করেছেন, তেমনি নিরাপত্তাবাহিনীর সক্রিয়তার কথাও জানিয়েছেন। এপ্রসঙ্গে তিনি বলেন, জঙ্গি দলে নাম লেখানোর প্রথম বছরেই ৬৪ শতাংশ সন্ত্রাসবাদীকে নিকেশ করেছে সেনা। এই সব কারণে ২০১৮ সালের তুলনায় ২০১৯-এ সন্ত্রাসবাদে যোগ দেওয়া যুবকদের সংখ্যা প্রায় অর্ধেক হয়ে গিয়েছে। এবং নতুন করেও সেভাবে কেউ যুক্ত হতে চাইছে না।
একটা সময় উপত্যকায় স্থানীয়দের একাংশের উদ্যোগে নিহত জঙ্গিদের শহিদের মর্যাদা দেওয়া হতো। সেনাবাহিনী কোনও জঙ্গিকে নিকেশ করলে, তার শেষযাত্রায় ১০ হাজারের বেশি মানুষ পা মেলাতেন। কিন্তু, সেই প্রবণতাও এখন চোখে পড়ছে না। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে লিখিত জবাবে এমনটাই জানিয়েছেন ধিঁলো। তিনি বলেন, এখন কোনও জঙ্গির মৃত্যু হলে পরিবারের ১০-১২ জনের বাইরে বিশেষ কাউকে দেখা যায় না। আগে হাজার হাজার সংখ্যক মানুষ দেখে অনেক যুবকই সন্ত্রাসবাদে যোগ দিতে আগ্রহ দেখাত। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তারা জঙ্গি দলের নিয়োগকারীদের ধারে কাছে যাচ্ছে না। বিভিন্ন নিরাপত্তা বাহিনীর রিপোর্টে সামগ্রিক বিষয়টি উঠে এসেছে বলে জানিয়েছেন তিনি।